প্রেসার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে সেটা কমে যেতে পারে অথবা বেড়ে যেতে পারে। যাদের প্রেসার লো হওয়ার প্রবণতা আছে তারা আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে প্রেসার লো বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। সাধারণত কেন প্রেসারে লো হয় সে সম্পর্কে জানতে চাইলে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং জেনে নিন প্রেসার লো হওয়ার সঠিক তথ্য। এ তথ্যগুলো এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি যদি সঠিকভাবে এই তথ্যগুলো যাচাই করেন দেখবেন সত্যিই মিলে যাচ্ছে।
সাধারণত পেশার লো হওয়ার ক্ষেত্রে কিছু কারণ দায়ী রয়েছে যে কারণগুলো আমরা নিজে থেকেই উপলব্ধি করতে পারি। কারণ হিসেবে আমরা বলতে পারি বয়স্ক ব্যক্তিদের নানা ধরনের রক্তচাপ কম এর প্রবণতা আছে। সাধারণত অন্যান্য সমস্যা কারণে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খাওয়া হয় এবং এই ঔষধ খাওয়ার কারণে মূলত রক্তচাপ কমতে পারে।
সাধারণত রক্তচাপ আমার আরো কিছু কারণ আছে যেমন মনে করেন শরীরের অতিরিক্ত দুর্বলতা। যাদের শরীর অতিরিক্ত দুর্বল থাকে এবং যাদের খাওয়ার ঠিক থাকে না তাদের সাধারণত রক্তচাপ কমে যেতে পারে। এ অবস্থাতে তাদের শরীরে দুর্বলতা অনেক বেশি দেখা দেয় যার কারণে রক্তচাপ সম্পর্কে খেয়াল থাকে না কিন্তু যখন রক্তচাপ পরিমাপ করা হয় তখন দেখা যায় যে রক্তচাপ কমে গেছে।
অনেকের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে ঘুম কম হওয়া। সাধারণত নানান ধরনের মানসিক চিন্তা এবং মানসিক প্রভাবের কারণে অনেকের ঘুম কমে আসে যার কারণে অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ শুরু হয় এবং কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর কারণে নিম্ন রক্তচাপ হতে পারে।
প্রেসার লো হলে কি খেতে হবে
প্রেসার লো হলে কি করবেন এই প্রসঙ্গে বলতে হয় যে প্রেসার লো হলে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে যে পদক্ষেপ গুলোর মাধ্যমে খুব সহজে প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সাধারণত পেশার লো হলে যে পদ্ধতিগুলো আপনাকে অনুসরণ করতে হবে তার মধ্যে একটি হচ্ছে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। সাধারণত এই ধরনের মানুষের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি সমস্যা হয় খাবারের অর্থাৎ এরা খুব কম খায় এবং খাওয়ার প্রতি অরুচি থাকে।
কিছু খাওয়ার প্রতিযোগী না থাকে তাহলে নিয়মিত আপনি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন দেখবেন এমনিতেই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। যাদের প্রেসার লো আছে তাদের একটি বিষয় সব থেকে ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে সেটা হচ্ছে অন্যান্য অসুখ যদি থাকে তাহলে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এ অবস্থাতে সেই রোগগুলো যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে এবং ওই রোগের জন্য যদি অতিমাত্রায় ঔষধ খাওয়া লাগে তাহলে এমনিতে প্রেসার লো হয়ে যায় তাই এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
প্রেসার লো হলে করণীয়
প্রেসার লো হলে করণীয় কিছু থাকে এ অবস্থাতে রোগীকে বিশ্রাম করতে হবে। অনেকেই হয়তো একটি কথা বলে থাকেন যাদের প্রেশার লোক তাদের আবার কিসের বিশ্রাম তাদের সব সময় কাজ করতে হবে প্রেসার বৃদ্ধি করার জন্য। এটা ভুল ধারণা এছাড়াও যাদের পেশাল লো আছে তাদের সবার প্রথমে এটা জানার চেষ্টা করতে হবে প্রেশার লোক কেন হয়েছে। সঠিকভাবে জানতে পারে প্রেসার লো হওয়ার কারণ তাহলে জিনিসটা ভালো।
প্রেসার লো হলে অবশ্য রোগীকে ভালো খাওয়ার দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। ভালো খাবার বলতে পুষ্টিকর এবং আমিষ আছে এমন খাবার পরিমাণ মতো খেতে হবে যাতে করে তার প্রেশারটা আবার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। স্বাভাবিক মাত্রায় আশা না পর্যন্ত চেষ্টা করতে হবে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ করতে।
প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ
প্রেসার লো হওয়ার যে লক্ষণ গুলো রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে অতিরিক্ত শারীরিক দুর্বলতা। কোনভাবে শরীরে কোন ধরনের শক্তি না পাওয়া এবং মাথা ঘোরা ও মাথা যন্ত্রণা করা প্রেসার লো হওয়ার একটি লক্ষণ। প্রেসার লোহার এই লক্ষণ গুলো যদি দেখা যায় তাহলে অবশ্যই প্রেসার মাপ পাবেন এবং দেখবেন সত্যি প্রেসার লো হয়েছে কিনা যদি হয় তাহলে অবশ্যই সেটা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে।