কোন খাবারে কেমন প্রোটিন আছে সেটা যদি আপনার মাথাতে থাকে তাহলে খুব সহজে আপনি আপনার দৈহিক প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারবো। আজকের এই পোস্ট আপনাদের সাহায্য করবে প্রতিদিন প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করার সাহায্যে। আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব শুধুমাত্র যে খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে সেই সম্পর্কে।
আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা বিভিন্ন ধরনের প্রোটিনের উৎস অর্থাৎ শুধুমাত্র যে আমি জাতীয় খাবারে প্রোটিন আছে এরকম কিছু নাই এর বাইরেও যে খাবারগুলোতে প্রোটিন আছে সে সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। চলুন জানার চেষ্টা করে এই সম্পর্কে বিস্তারিত যে তথ্যগুলো ভবিষ্যতে আমাদের অনেক কাজে আসতে পারে।
প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা
যুক্ত খাবারের তালিকায় আমি সবার আগে গরুর মাংসকে রাখতে চাই যেটাতে প্রচুর প্রডেমের প্রোটিন রয়েছে সেটা আমরা সকলেই অবগত আছি। গরুর মাংশে যে পরিমাণে প্রোটিন আছে সে সম্পর্কে আমরা আগে থেকে অবগত আছি।বাঙ্গালীদের কাছে আরো বড় প্রোটিনের উৎস হচ্ছে ডিম। ডিমের মাধ্যমে প্রতিদিন বহু বাঙালি তাদের প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করে তার কারণ হচ্ছে ডিমের দাম অনেক কম মানুষের থেকে।
মুরগির বুকের মাঝে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। মুরগির বুকের মাংসের পাশাপাশি টার্কি মুরগিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় তাই চেষ্টা করবেন প্রতিদিনের খাবারে তালিকায় অন্তত এই খাবারগুলো অল্প অল্প করে রাখতে। এছাড়াও মুরগির গিলাতেও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।
প্রোটিন যুক্ত সবজি ও শস্য
আমরা যারা শুধুমাত্র প্রোটিনের উৎস হিসেবে আমি জাতীয় খাবার কে চিনি তাদের কে বলব আমি যত খাবার বাদেও আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। আপনারা যদি নিয়মিত পরিণত পরিমাণ আলু খেতে পারেন তাহলে সেটা আপনার প্রোটিনের উৎস পূরণের সাহায্য করবে।এর পাশাপাশি আপনারা ফুলকপি খেতে পারেন যার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আপনার শরীরে প্রতিদিন প্রবেশ করবে। আজকে আমরা আপনাদের আরো কিছু তথ্য দিতে চলেছি প্রোটিন যুক্ত সবজি সম্পর্কে।
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। আপনারা যদি নিজের প্রোটিনের চাহিদা মুখরে চোখ খাবারের মাধ্যমে পূরণ করতে চান তাহলে শিয়ারা হতে পারে তার মধ্যে একটি।প্রোটিনের উৎস পূরণে আরো বড় ভূমিকা রাখতে পারে বাদ। শুকনো বাদাম থেকে শুরু করে ভাজা বাদাম বা কাঁচা বাদাম এখানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।মসুরের ডাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ছুটি জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। তাই আপনি যদি মাংসের পাশাপাশি অন্য খাতের মাধ্যমে নিজের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারেন তাহলে প্রতিদিনের খাবার তালিকায় বিভিন্ন ধরনের ডাল রাখতে পারেন যেটা আপনাকে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে।
কুমড়ার বীজ আমরা সকলেই চিনি এই কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রতি। তাই যারা কুমড়ো খাবার পরে এই কুমড়োর বীজ ফেলে দেন তাদেরকে বলব বীজ খাওয়ার চেষ্টা করুন বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাতে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়।ইদানিং কালে বাংলাদেশের সোয়াবিনের ব্যবহার বেশি দেখা যাচ্ছে। আপনারা হয়তো জানেন না প্রোটিনের উৎস পূরণে সয়াবিনের অনেক বড় ভূমিকা আছে।এর পাশাপাশি সিম যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় এখান থেকে।
প্রোটিনযুক্ত মাছ
এছাড়াও চিংড়ি মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে সেটা আমরা জানি। প্রোটিনের উৎস হিসেবে বড় ভাবে চিংড়ি মাছ অবদান রেখে চলেছে।সামুদ্রিক মাছের মধ্যে টুনা মাছ হচ্ছে প্রোটিন যুক্ত মাছ। টুনা মাছ যদিও আমাদের সাধ্যের মধ্যে নেই তারপরও যদি আসে মাসে আমরা দেখতে পাই তাহলে সেটা কিনে খাওয়ার চেষ্টা করি।প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সাধু পানির বিভিন্ন ধরনের মাছ ভূমিকা রাখতে পারে। এমনিতেই আমরা মাসে ভাতে বাঙালি তারপরে যদি এই প্রোটিনের উচ্চ মাছের মাধ্যমে পূরণ করা যায় তাহলে তো কথাই নেই।