সাধারণত মূত্রনালী সংক্রমণ অত্যন্ত জটিল একটি সমস্যা তাই এই সমস্যা নিয়ে গভীর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। একজন রোগী কেন এ রোগে আক্রান্ত হলেন এবং সেই রোগের পরিস্থিতি কি আছে তার ওপর নির্ভর করে বড় ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে তাই এখানে দু একটা ওষুধের নাম বলেই সব শেষ হবে এমন কোন কিছু নেই। সংক্রমণ চিকিৎসায় সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয় এন্টিবায়োটিক তাই এই অবস্থাতে অবশ্যই এন্টিবায়োটিক এর উপর নির্ভরশীল হতে হবে কিন্তু রোগ সম্পর্কে জানার জন্য বেশ কয়েকটি পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানার চেষ্টা করব মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংক্রমণ হলে প্রাথমিক লক্ষণ এর মাধ্যমে কিভাবে সেগুলো বোঝা যায়। এছাড়াও যদি এই সংক্রমণ ধরা পড়ে তাহলে সেগুলো চিকিৎসা করার প্রয়োজন আছে কিনা এবং যদি চিকিৎসা করার প্রয়োজন থাকে তাহলে সেগুলো কিভাবে করতে হবে। আমরা সরাসরি এখানে কোন ওষুধের নাম উল্লেখ করবো না তার কারণ হচ্ছে এখানে সরাসরি এন্টিবায়োটিক এর ব্যবহার করা হয় তাই এই ওষুধের নাম এইভাবে বলা ঠিক হবে না।
মূত্রনালী সংক্রমণ লক্ষণ
মূত্রনালীতে সংক্রমণ হওয়ার বিভিন্ন কারণ আছে। সেই কারণের পেছনে না ছুটে আমরা যদি একটু প্রাথমিক লক্ষণগুলো খুঁজতে চেষ্টা করে তাহলে আমাদের সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। কারণগুলো না হয় আমরা একটু পরেই খুঁজে এখন অসুস্থ হয়েছি এখন চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে তাই চলুন আগে জানার চেষ্টা করি মন্ত্রণালীর কি লক্ষণ থাকতে পারে। সাধারণত এই স্থানে যদি সংক্রমণ হয় সে সংক্রমণের সাধারণ কিছু কারণ থাকে যে কারণে এখানে সংক্রমণ হয়।
সংক্রমিত স্থানে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু থাকে যে জীবাণুর কারণে তলপেটে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। সাধারণত এই জীবাণুগুলো মূর্খ নালীর দেয়ালে বিভিন্ন স্থানে থেকে যায় এবং সেখানে তাদের বংশবিস্তার শুরু করে যার কারণে চিনচিন বাধার মতন ব্যথা হতে পারে। অনেক রোগীদের ক্ষেত্রে এই ব্যথার কারণে প্রস্তাব করার সময় অত্যন্ত জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয় যেটা অস্বাভাবিক একটি অভিজ্ঞতা।
এমনিতে প্রস্রাবের একটি দুর্গন্ধ আছে কিন্তু এই সংক্রমণের কারণে প্রস্রাবের দুর্গন্ধ আরো অনেক বেড়ে যায় যেটা মূত্রনালীর সংক্রমণের প্রাথমিক লক্ষণ এর মধ্যে একটি। এছাড়াও প্রস্তাবের রং পরিবর্তন থেকে শুরু করে রোগীর বমি হওয়া এবং ওজন কমে যাওয়ার মতন সমস্যাও দেখা দিতে পারে মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণে।
মূত্র নালীর সংক্রমণের চিকিৎসা
যারা সংক্রমিত হয়েছেন তারা অবশ্যই বাড়িতে বসে থাকবেন না তার কারণ হচ্ছে এটা যদি সাধারণ কারণে হয় তাহলে সামান্য ওষুধের মাধ্যমে সুস্থ হওয়া যায়। কিন্তু আপনি যদি এটা পুষে রাখেন তাহলে এই সাধারণ কারণ আরো বড় কারণে রূপান্তরিত হতে পারে এবং এই সংক্রমণ বড় ধরনের সংক্রমণের রূপ নিতে পারে। একদম ইউরোলজিস্ট চিকিৎসকের কাছে চলে যাবেন তিনি সবথেকে ভালো চিকিৎসা প্রদান করতে পারবে আপনাকে।
এখানে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার করা হবে যেই অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার আপনি যদি সঠিকভাবে করতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হতে পারবেন। আপনি যদি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হন তাহলে সেটা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তার কারণ হচ্ছে এই সংক্রমণ আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায় যাক পরে বড় ধরনের অঘটন তৈরি করতে পারে।
মুত্রনালীর সংক্রমনে কি ঔষধ ব্যবহার করা হয়
আমরা এ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি এবং এখানে এন্টিবায়োটিক এর মধ্যে যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয় তার একটির নাম হচ্ছে Aroxil 500 যা অত্যন্ত কার্যকরী একটি ঔষধ। তবে সবার ক্ষেত্রেই যে একই ধরনের ঔষধ ব্যবহার করা হবে এটা ভুল ধারণা সেটা নির্ভর করছে রোগীর শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসকের পরিকল্পনার উপর। আমাদের এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলগুলো আপনাদের কেমন লাগে এবং মেডিকেলের জরুরী প্রয়োজনের ক্ষেত্রে এগুলো কতটুকু উপযোগী সে সম্পর্কে অবশ্যই আমাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবেন।