চর্মরোগ অনেক জটিল একটি সমস্যা একবার হয় তাকে সহজে পিছু ছাড়তে চায় না। শরীরের যে কোন অঙ্গে বা যে কোন অংশে চর্মরোগ হতে পারে এবং প্রত্যেকটি অঙ্গে ব্রা প্রত্যেকটি অংশের চর্ম রোগের ধরন আলাদা এবং এর চিকিৎসা পদ্ধতি ও আলাদা। তাই আপনি যদি একটি চর্ম লোকের সঙ্গে অন্য একটি চর্মরোগকে গুলিয়ে ফেলেন তাহলে বলব এটা আপনার জন্য ভুল সিদ্ধান্ত হবে অবশ্যই আপনাকে নির্ণয় করতে হবে আপনার যে চর্মরোগ হয়েছে সেটা কোন জাতীয় চর্ব রোগ।
এই চর্ম লোক গুলো অত্যন্ত জটিল চর্মরোগ তাই অবশ্যই চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের কাছে একটি তালিকা আছে এবং এই তালিকা অনুযায়ী আপনাদের আমরা কিছু চর্ম রোগের ক্রিমের কথা জানাতে পারব তবে কোন ক্রিম কোন চর্ম রোগের জন্য ব্যবহার করা হয় সেটা আমরা এখানে উল্লেখ করব। তবে আপনার কি সমস্যা হয়েছে সেটা নির্ণয় করার জন্য একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার সবথেকে ভালো বলে আমি মনে করি।
পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম
যদি পুরুষানকে চুলকানি হয় তাহলে কি মলম ব্যবহার করবেন এটা অনেকেই জানতে চায়। সাধারণত পুরুষাঙ্গে চুলকানি হলে এটা দাউদ বা একজিমার কারণে বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত শরীরের ওই অংশটা বেশিরভাগ সময় ঢাকা থাকে যার কারণে সেখানে জীবাণু বেশি শক্তিশালী হয় এবং সেই জীবাণু থেকে চর্মরোগ সৃষ্টি হয়। সাধারণত এই ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের Pevitin মলমটি অত্যন্ত কার্যকরী। এই মলমটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে আপনি যেকোনো ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। বর্তমান বাজারে এই মলমের দাম ৬৫ টাকা এবং আপনি খুব সহজেই এই মলম থেকে ভালো কিছু উপকার পাবেন।
রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম
সাধারণত যাদের এই গোপন জায়গাগুলোতে বিভিন্ন ধরনের চুলকানি বা বিভিন্ন ধরনের দাউদ বের হয় তারা অনেকদিন ধরে এই জিনিসগুলো নিয়ে ভোগান্তি শিকার হন। তার কারণ হচ্ছে এমনিতেই এই জায়গাগুলো গোপন স্থান তার উপর যদি সেখানে কোন খারাপ কিছু বের হয় সেটা লজ্জাজনক ব্যাপার। তবে চিকিৎসার কাজে এসে লজ্জা করে কোন লাভ নেই আপনাকে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করার জন্যই চেষ্টা করতে হবে এবং আজকের আর্টিকেল আপনাকে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন।
স্কয়ার ফার্মাসিটি কাজ বাংলাদেশের বড় বড় ফার্মাসিটিক্যালসগুলোর মধ্যে একটি এবং এই স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস এর একটি মলম আছে যেটা এই সমস্যাগুলোর সমাধানে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। Pevitin নামক এই মলমটি আপনি যদি কয়েকদিন ব্যবহার করেন তাহলে কয়েকদিন ব্যবহারই আপনি তার ফল পাবেন এবং দেখবেন না আপনার সমস্যা যা ছিল তা একেবারেই চলে গেছে।
চর্ম রোগের অ্যান্টিবায়োটিক
অত্যন্ত জটিল একটি সমস্যা এবং এই চর্ম রোগের যে কত ধরন আছে সেটা কেউ বলে শেষ করতে পারবে না। অতি সাধারণ চর্মরোগ থেকে অত্যন্ত সাংঘাতিক চর্মরোগ যে কোন চর্ম রোগের চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে। চর্মরোগ মূলত অল্প অল্প থেকেই শুরু হয় কিন্তু আমরা যারা এই রোগকে অবহেলা করে তাদের শরীরে চর্মরোগ অনেক বড় আকার ধারণ করে যার কারণে বড় চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে এমন একটি চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে যেখানে অ্যান্টিবায়োটিক এর ব্যবহার অথবা ইঞ্জেকশন এর ব্যবহার করতে হয়।
সবার প্রথমে চর্মরোগ হয়েছে কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়ার পরে বাড়িতে বসে না থেকে ভালো মানের চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাবেন। সঠিক চর্মরোগ নির্ণয়ের পরে চিকিৎসকের চিকিৎসা অনুযায়ী আপনাকে চেষ্টা করতে হবে তবে একটি বিষয় চর্ম রোগের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় ব্যাপার হলো ধৈর্য। এটা যত তাড়াতাড়ি আসে তত তাড়াতাড়ি যায় না তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে চর্মরোগ থেকে পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার জন্য।