পোস্টেড গ্রন্থি বৃদ্ধির চিকিৎসা

আল্লাহ তাআলা আমাদের যেমনভাবে তৈরি করেছেন সেটা সবথেকে ভালো। কিন্তু যখন আমাদের শরীরের মধ্যে কোন অস্বাভাবিক পরিবর্তন হয় সেটা অবশ্যই আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। যার কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে ঠিক যেমন বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মোর্চুনালের চারদিকে প্রোস্টেটের কোষ সংখ্যা বেড়ে মুতুরালকে চেপে ধরার সমস্যা একটি বড় ধরনের সমস্যা। এছাড়াও প্রসেড গ্রন্থের মধ্যভাগ বৃদ্ধি পেয়ে মূত্রনালীর বাহির পথকে আটকে দেওয়া।

সাধারণত এই সমস্যাগুলো অত্যন্ত জটিল সমস্যা এবং যারা এই সমস্যায় পড়েছেন তারাই কেবলমাত্র কষ্টগুলোর কথা বলতে পারবেন। তবে আমাদের এই সমস্যাগুলোর চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। তার কারণ হচ্ছে এই সমস্যাগুলো খুব কষ্টদায়ক সমস্যা এবং আপনি যত দেরি করবেন চিকিৎসা নিতে আপনার সমস্যা বেড়েই চলবে। সাধারণত এই সমস্যাগুলো কিছু কারণে হয়ে থাকে তবে আপনাকে সবার প্রথমে সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশের চালু আছে আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।

প্রোস্টেট গ্রন্থি বড় হলে কি করবেন

যদি কারো এরকম কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই তাকে বাড়িতে বসে থাকলে হবে না সরাসরি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। একজন চিকিৎসক এই বিষয়গুলো সব থেকে ভালো বোঝেন তাই আপনি যদি একজন চিকিৎসকের কাছে যান এবং তার কাছ থেকে সংসার সমাধান চান তাহলে অবশ্যই আপনি ভালো কিছু সমাধান খুঁজে পাবেন। সাধারণত বয়স ৪০ এর ওপর হলেই প্রোস্টেটের সমস্যা শুরু হয় তাই আপনাকে এই সময় থেকেই সতর্ক থাকতে হবে এবং লক্ষণগুলো ফলো করতে হবে।

যদি প্রোস্টেটের সমস্যা হয় তাহলে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করতে হবে যেমন মনে করুন ওষুধের মাধ্যমে সমাধান করা। সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ে যদি সমস্যা ধরা পড়ে তাহলে ওষুধের মাধ্যমে এই পোস্টেডের অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে যার কারণে সমস্যার সমাধান হবে। তবে যদি এই সমস্যা গুরুতরা পর্যায়ে গিয়ে ধরা পড়ে তাহলে অনেক সময় অপারেশন করার প্রয়োজন পড়ে। এই দুই ধরনের চিকিৎসার মাধ্যমে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে এর জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ আপনাকে নিতে হবে যেন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে এই সমস্যার সমাধান আপনি করতে পারবেন না।

সাধারণত পোস্টেডের সমস্যা ইউরোলজি ডিপার্টমেন্টের চিকিৎসককে দেখাতে হবে যারা ইউরোলজিস্ট চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত।অবশ্যই চেষ্টা করবেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যেতে তার কারণ হচ্ছে এই সমস্যাগুলো অত্যন্ত জটিল সমস্যা সঠিকভাবে সমাধান না হলে রোগের অনেক কষ্ট হয়। তাই চেষ্টা করবেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সঠিক সমাধান খুঁজে বের করতে।

প্রোস্টেট গ্রন্থি বৃদ্ধির ঘরোয়া চিকিৎসা

যদি কারো প্রশ্নে গ্রন্থি বেড়ে যায় তাহলে ঘরোয়াভাবে কিভাবে সেটা থেকে মুক্তি পেতে পারে সে সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়েছেন
। সাধারণত প্রোস্টেট গ্রন্থি বাড়ার কারণে সবথেকে বেশি সমস্যা হয় প্রস্রাবের। অনেক সময় এমন দেখা যায় যে প্রস্তাব পুরোপুরি আটকে গেছে যার কারণে অনেক কষ্ট পেতে হয় রোগীকে। তবে এই সমস্যার সমাধান ঘরোয়া ভাবে আছে কিনা সে সম্পর্কে আমরা কোন তথ্য খুঁজে পাইনি। সাধারণত যত দ্রুত সম্ভব এই সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে যদি আপনি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে খুব আস্তে আস্তে সমাধান হবে যেটা রোগীর জন্য অনেক কষ্টদায়ক।

প্রোস্টেট গ্রন্থি বৃদ্ধির লক্ষণ

বয়স ৪০ পার হলে প্রোস্টেট গ্রন্থটি বৃদ্ধির লক্ষণগুলো খেয়াল করা উচিত। সাধারণত প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং প্রস্রাবের চাপ অনুযায়ী প্রস্তাব না হওয়া প্রস্রাবের গতি কমে আসা এইগুলো হচ্ছে স্বাভাবিক লক্ষণ যেগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে। কিন্তু আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করার চেষ্টা করি না যার কারণে সমস্যা আরো বেশি হয় এবং এমন জটিল পর্যায়ে আমরা চিকিৎসকের কাছে যাই যেখানে চিকিৎসকের চিকিৎসা করাও অনেক সমস্যা হয়ে যায়।