প্রস্রাবের ইনফেকশন পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায়। এই প্রস্তাব টেস্টের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা খুঁজে পাওয়া যায় শুধুমাত্র যে প্রস্তাবের ইনফেকশন পরীক্ষা একটি আছে এটা ভুল। প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা খুঁজে পাওয়া যায় তবে সাধারণত সবথেকে বেশি করা হয় প্রস্রাবের ইনফেকশন পরীক্ষা। এই পরীক্ষা যদি চিকিৎসক করাতে বলেন তাহলে অবশ্যই রোগীকে যতটা দ্রুত স্বভাব এই পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত। তার কারণ হচ্ছে এই পরীক্ষা যত দ্রুত করাবেন ততই সমস্যা খুঁজে বের করা যাবে এবং সেই সমাধান খুঁজে বের করা যাবে।
প্রসাবের পরীক্ষার রিপোর্ট সাধারণত খুব তাড়াতাড়ি দেওয়া হয় যদি সেটা প্রস্রাবের ইনফেকশন পরীক্ষা করা হয়। তবে একটা বড় ধরনের পরীক্ষা আছে যেটাকে বলা হয় ইউরিন কালচার যে পরীক্ষা করাতে অন্তত ৭২ ঘণ্টা সময় লাগে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে প্রসাবের আরো কিছু ইনফেকশন ও কোন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের মাধ্যমে সেই সমস্যার সমাধান করা যাবে সেটা জানা যায়।
প্রস্রাব ইনফেকশন পরীক্ষার খরচ
প্রস্রাবের ইনফেকশন সাধারণত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তাই বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষার ক্ষেত্রে খরচের পরিমাণও বিভিন্ন হতে পারে তবে আপনি যে পরীক্ষা করাতে চাচ্ছেন সেটা যদি কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাদের অবগত করেন তাহলে আমরা সঠিক উত্তর আপনাকে জানাতে পারব। সাধারণ যে প্রস্রাবের ইনফেকশন পরীক্ষা আছে যার মাধ্যমে প্রসাবে ইনফেকশন চিহ্নিত করা যায় সেই পরীক্ষা করাতে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা খরচ হতে পারে।
তবে প্রসবের আরো কিছু টেস্ট আছে এবং এই ইনফেকশন টেস্ট এর মাধ্যমে আরো কিছু নির্বাচন করা যায়। প্রসাবের আরেকটি ইনফেকশন টেস্ট হচ্ছে ইউরিন কালচার এবং এই টেস্ট করাতে সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। সাধারণত এই পরীক্ষার ক্ষেত্রে কিছু মেডিসিন এর মাধ্যমে প্রস্তাবকে ল্যাবে রাখা হয় এবং সেখানে কোন ব্যাকটেরিয়া গ্রহ করছে কিনা সেগুলো দেখা হয়। যদি ব্যাকটেরিয়া গ্রো করতে থাকে তাহলে সেটা সমস্যা যদি কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া গ্রহণ না করে তাহলে সেটাতে কোন সমস্যা নেই। এই পরীক্ষা করাতে সাধারণত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ১২০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে।
প্রস্রাব ইনফেকশন পরীক্ষা কিভাবে করে
প্রসাবের ইনফেকশন পরীক্ষা করার জন্য রোগীকে খুব একটা কষ্ট করতে হয় না সাধারণ নিয়মে সেটা করা হয়। রোগীকে শুধুমাত্র যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে স্যাম্পল প্রদান করতে হবে অর্থাৎ সে যে অবস্থাতে আছে সে অবস্থাতে প্রস্রাবের শ্যামপুর প্রদান করতে হবে। যখন রোগী পরীক্ষা করার জন্য ল্যাবে উপস্থিত হবে তখন ল্যাবের যে সহকারী আছে তারা তাকে একটি পাত্র প্রদান করবেন এবং সেই পাত্রতে প্রস্তাব নিয়ে আসতে বলবেন। রোগীর কাজ হবে শুধুমাত্র সেই পাত্রে প্রস্রাব নিয়ে এসে তাদের কাছে জমা দেওয়া তারপরে যত কাজ আছে সব সেই ল্যাবের লোকজন করবে।
প্রস্রাবে ইনফেকশন হওয়ার কয়েকটি কারণ
প্রস্রাবের ইনফেকশনের বিভিন্ন কারণ আছে কিছু আছে সাধারণ কারণ কিছু আছে গুরুতর কারণ গুরুতর কারণ এর মধ্যে কিডনির সমস্যা অন্যতম। কিডনিতে যেকোনো ধরনের সমস্যা হলে সবার প্রথমে বোঝা যাবে প্রস্রাবের ইনফেকশন বা প্রস্রাব এর মাধ্যমে। এছাড়াও কিডনির সমস্যার আরো কিছু লক্ষণ আছে যেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে পিঠের পাঁজরে ব্যথা তবে যদি প্রসবের ইনফেকশনের সঙ্গে এই লক্ষণগুলো একই সঙ্গে দেখা দেয় তাহলে নিশ্চিত ভাবে বলা যাবে কিডনির সমস্যা হয়েছে।
প্রোস্টেট সমস্যা সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত। যদি কারো প্রোস্টেটের সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই খুব কষ্ট করতে হয় তার কারণ হচ্ছে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এই পোস্টেডের সমস্যা আরো বাড়তে থাকে তাই চেষ্টা করতে হবে যেন সঠিক সমাধান করা যায়। প্রসাবের ইনফেকশনের এই কারণগুলো সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ তাই এই ইনফেকশন সমাধানে সবার প্রথমে চেষ্টা করতে হবে কারণ খুঁজে বের করা।