রফিউক্লাভ এর কাজ কি Rofuclav 500

প্রত্যেকটি জিনিস সম্পর্কে যদি জানার আগ্রহ তাকে তাহলে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জানতে হবে। আমাদের এই ওয়েবসাইট এই কাজটি আরো বেশি সহজ ভাবে করার জন্য একটি ঔষধ সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক তথ্যই তুলে ধরে এবং সহজ ভাষাতে তুলে ধরে যাতে সকলের কাছে এটা সহজ হয়। সিফুরক্সিম এক্সেটিল ও ক্লাবুলানিক এসিড এর সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে আজকের রফিউক্লাভ ঔষধ। মূলত এই দুইটি উপাদানের সমন্বয়ে রেডিয়েন্ট ফার্মা লিমিটেড এই ঔষধ তৈরি করেছে।

আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী এই ঔষধ কিভাবে আমাদের শরীরে কাজ করে সেটা জানার আগ্রহ অনেকেরই আছে। আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব এই ঔষধ সম্পর্কে অনেক কিছু যার মধ্যে থাকবে ওষুধের সঠিক কার্যকারিতা এবং ঔষধ খাওয়ার নিয়ম। কোন রোগের জন্য কতটুকু ওষুধ খেতে হবে সেটা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত তবে আমাদের এখান থেকে প্রাথমিক ধারণা আপনারা নিতে পারবেন।

রফিউক্লাভ কি কাজ করে

এই ওষুধের কাজ কি সে সম্পর্কে বলতে গেলে আপনাদের প্রথমে বলতে হয় যে ওপরে দুইটি উপাদানের কথা আমরা উল্লেখ করেছি সেই দুইটি উপাদান অত্যন্ত কার্য করে সেটা আমরা সকলেই জানি। সাধারণত ওই দুটি উপাদান ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এই রোগ গুলোর মধ্যে কিছু এমন রোগ আছে যেগুলো আমরা সহজ ভাষায় আপনাদের সামনে বলছি যাতে করে আপনারা সহজে বুঝতে পারেন। নিউমোনিয়া, ইনফ্লুএনজি টনসিলাইটিস, ফ্যারেনজাইটিস। এখানে যে চারটি রোগের কথা আমরা উল্লেখ করলাম তার মধ্যে চারটি রোগ আমাদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত। আমাদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটা আমরা যে জিনিসটা চিনি তার মাধ্যমেই কোন জিনিসকে যদি পরিচয় করিয়ে দিই তাহলে সেটা বুঝতে সহজ হয়। সাধারণত এই ধরনের রোগের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে রফিউক্লাভ ঔষধ।

এখানেই শেষ হচ্ছে না এই ওষুধের কার্যকারিতা এর পাশাপাশি আমরা যদি সংক্ষিপ্ত আকারেও বলি তাহলে অস্থি এবং অস্থিসন্ধির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানে এটা ব্যবহার করা হয়। তার মধ্যে রয়েছে সেফটিসেমিয়ার মতন সাংঘাতিক রোগ। আমরা চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় যদি আপনাদের আরও বোঝাতে চাই তাহলে এর থেকে কয়েক গুণ বড় হয়ে যাবে এই আর্টিকেল তাই আমরা সহজ ভাষায় চার থেকে পাঁচটি রোগের কথা উল্লেখ করলাম যেগুলো অত্যন্ত জটিল রোগ এবং চিকিৎসায় রফিউক্লাভ ঔষধ আদিকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে।

রফিউক্লাভ খাওয়ার সঠিক মাত্রা

যেহেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ঔষধ সেহেতু অবশ্যই সঠিক খাওয়ার নিয়ম যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে সে ওষুধের কোন কার্যকারিতা আপনি পাবেন না। অবশ্যই মুখে ঔষধ এবং সব সময় খাবারের পরে এই ওষুধ খেতে হবে। খাবারের পরে পানির সঙ্গে এই ঔষধ খেতে হবে যাতে করে সঠিকভাবে ঔষধ নিতে পৌঁছায়।

ওষুধ খাওয়ার সঠিক পরিমাপ সম্পর্কে বলতে গেলে যেহেতু বেশ কয়েক ধরনের চিকিৎসা এটা ব্যবহার করা হয় প্রত্যেক ধরনের চিকিৎসায় রোগীর শারীরিক অবস্থা রোগের মানসিক সক্ষমতা এবং এর পাশাপাশি রোগীর রোগের কি অবস্থা সেটা বিবেচনা করে চিকিৎসকেরা মাত্রা নির্ধারণ করে। তাই এখানে সঠিক মাত্রা বলা না কেন কিছু নির্দেশনা আছে যেখানে ২৫০ মিলিগ্রাম করে যদি একজন রোগীকে প্রাথমিক মাতা দেওয়া হয় তাহলে দিনে দুইবার ৫ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত এই চিকিৎসার সময়টাও চলবে। অনেক রোগীর ক্ষেত্রে এই মাত্রা পরিবর্তন করা হয় এবং 250 মিলিগ্রাম থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত দৈনিক দেওয়া হয় যেটা দশ দিন পর্যন্ত যেতে পারে ।

রফিউক্লাভ দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আমরা এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খোদার চেষ্টা করেছি যেখানে খুব মৃদু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সাধারণত অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও শরীরে বিভিন্ন ধরনের এলার্জিক রিঅ্যাকশন হয়। রেডিয়েন্ট ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড অত্যন্ত সুন্দরভাবে এই ঔষধ তৈরি করেছে এবং তারা রফিউক্লাভ ক্যাপসুল এর দাম নির্ধারণ করেছে 85 টাকা।