পৃথিবীতে প্রত্যেকটি জিনিস নিয়ে গবেষণা হয় এবং এই গবেষণার ফলে যে নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে আসে সেগুলো সাধারণত মানব কল্যাণে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত আমরা সকলে অবগত আছি যে বন্ধ্যাত্ব অনেক বড় একটি সমস্যা। স্বামী-স্ত্রী তারা নতুন একটি জীবন শুরু করার জন্য বিয়ে করে কিন্তু বিয়ে করার পরে তার সংসার এসব থেকে বড় যে অশান্তি নেমে আসে সেটা হচ্ছে সন্তান না হওয়া।
আগের দিনে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না জোর করে মুরুব্বিরা এই সমস্যার কারণে মেয়েদের দায়ী করতেন। তার কারণ হচ্ছে আগের সমাজে মেয়েদের অনেক ছোট করে দেখা হতো যার কারণে যেকোনো ধরনের সমস্যা হলে মেয়েদের দায়ী করা হতো। কিন্তু বর্তমান আধুনিক যুগে যেকোনো সমস্যার কারণে আগে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় তারপরে এর জন্য কে দায়ী বা কে দোষী সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
একটি গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে শুধুমাত্র বন্ধ্যাতের সমস্যা মেয়েদের মধ্যেই আছে এটা একেবারেই ভুল এখন দেখা যাচ্ছে যে বন্ধুত্বের সমস্যা ছেলেদের মধ্যে বেশি হচ্ছে। এই বাধাতে সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন গবেষণা করতে গিয়ে চিকিৎসকেরা ছেলেদের বীর্য নিয়ে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। বন্ধুত্বের সমস্যার কারণে ছেলেদের বীর্য অনেক ক্ষেত্রে দায়ী থাকতে পারে।অনেকের ক্ষেত্রে এখানে কিছু সমস্যা থাকে এবং এই উপাদান গুলো থাকে সেগুলো যদি সঠিক উপস্থিতি না থাকে তাহলে সন্তান গ্রহণ করতে সমস্যা হয়। সাধারণত এই গবেষণা থেকে দেখা গেছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকে।
এর সঙ্গে আরও যে জিনিস এখানে থাকে সেগুলো বলতে গেলে ভিটামিন সি এর পাশাপাশি ক্লোরিন ও সাইট্রিক এসিড উপাদান থাকে।আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে যেমন ফ্রুকটুস এবং ল্যাকটিক অ্যাসিড রং এছাড়াও এখানে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও নাইট্রোজেন ও ফসফরাস এর মত উপাদান। এছাড়াও বিজ্ঞানীরা এ বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছেন এখানে আরো রয়েছে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম এবং ভিটামিন বি১২। এত উপাদান যদি এর মধ্যে কোন উপাদানের ঘাটতি থাকে তাহলে অবশ্যই সন্তান গ্রহণের সমস্যা হবে এবং সেই উপাদানের ঘাটতি পূরণের জন্য তাকে চেষ্টা করতে হবে যদি সে চেষ্টায় সফল হয় তাহলে অবশ্যই আল্লাহ তা’আলা রহমতে সে সন্তানের মা বাবা হতে পারবে।
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যার সমাধান
পুরুষ বন্ধুত্বের সমাধান পুরুষের মধ্যে রয়েছে। সাধারণত একেবারে সাধারণ কারণে বন্ধুত্বের সমস্যা বেশি বাড়ছে। সাধারণত যুবক বয়স থেকে কিছু খারাপ অভ্যাস যেমন ধূমপান করা বা অ্যালকোহল সেবন করা একজন পুরুষকে পুরোপুরি বন্ধত্বের রূপান্তর করতে পারে। সাধারণত নেশা চাঁদ দ্রব্যে এমন কিছু উপাদান থাকে এছাড়াও বর্তমানে এমন কিছু নেশাজাত দ্রব্য বের হয়েছে যেগুলো খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো পুরুষের যৌন সক্ষমতা কমিয়ে দিতে শুরু করে।
তাই অবশ্যই এই দিকটা খেয়াল রাখতে হবে এর পাশাপাশি যদি হালকা কোন সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রে ভালো শারীরিক গঠন এবং সুস্থ মস্তিষ্ক এনে দিতে পারে নতুন পরিবর্তন। তাই অবশ্যই এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন যাতে সুস্থ জীবন যাপন করা যায় এবং সবসময় শারীরিক ব্যায়াম ও পরিশ্রমের মধ্যে থেকে নিজের শরীরকে সুন্দর রাখা যায়।
যৌন সমস্যার সমাধান
যৌন সমস্যার সমাধান বলতে গেলে সহজ ভাষায় আমরা যেটা বুঝি সাধারণত স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের সময় যে সমস্যা হয় সেটাকে বোঝানো হয়েছে। এটা সাধারণত অনেক সময় খুবই সামান্য কারণে হয়ে থাকে তাই এই সময় আপনি যদি নিজের কনফিডেন্স বৃদ্ধি করতে পারেন এবং শারীরিক গঠনকে ভালো করতে পারে তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। এছাড়া নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম এবং বিভিন্ন খেলাধুলা বিভিন্ন ধরনের যৌন সমস্যাকে খুব সহজে দূর করতে পারে।