সাধারণত যাদের এজমা এবং শ্বাসকষ্ট আছে তাদের বুকের ছবি তোলা হয় অর্থাৎ এক্সরে করা হয়। অ্যাজমা এবং শ্বাসকষ্টের রোগীদের বুকের এক্স এর রিপোর্ট কেমন হয় এবং সেই ছবি কেমন দেখতে হয় সেটা যদি জানতে চান তাহলে আমাদের দেওয়া লিঙ্ক এর মাধ্যমে সেই ছবিগুলো আপনারা সংগ্রহ করতে পারবেন। যাদের এজমা অথবা শ্বাসকষ্ট আছে তাদের এতটাই কষ্ট করতে হয় যে মনে হয় এই কষ্ট থেকে পৃথিবী থেকে চলে যাওয়া অনেক ভালো। কিন্তু আরেকটি ভালো দিক হচ্ছে যদি সঠিক নিয়ম মেনে থাকা যায় এবং সঠিক সময় সঠিক চিকিৎসা করা যায় তাহলে এই আসমা এবং শ্বাসকষ্ট পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এটা কখনোই পুরোপুরি ভালো হবে না কিন্তু এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং আপনার যদি এরকম কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেটা কি পর্যায়ে আছে সেটা যাচাই করার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার বুকের ছবি অর্থাৎ বুকের এক্সরে করাতে হবে। বুকের এক্সরে করার পরে তার রিপোর্ট আপনি যদি নিজে তত কি করতে চান তাহলে আমাদের দেওয়া লিঙ্ক google.com এর মাধ্যমে আপনারা দেখে নিন আপনাদের রিপোর্টটা কেমন হচ্ছে। এখানে বেশ কিছু ছবি দেওয়া আছে যে ছবিগুলো আপনারা আপনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে পারেন এবং এখানে অবশ্যই উল্লেখ করা হয়েছে কোন ছবির রোগীদের ক্ষেত্রে রিপোর্ট কেমন। কিছু কিছু ছবিতে আপনি দেখতে পাবেন কোন কোন রোগের ফুসফুসের একটি সাইট একেবারে সাদা হয়ে গেছে তার মানে তার ফুসফুস প্রায় ৫০% অকেজো হয়ে গেছে।
বুকের ব্যথা দূর করার উপায়
বুকের ভেতর বিভিন্ন ধরনের ব্যথা হয় কারো প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে ব্যথা হয় আবার কারো প্রেমিকার বড় ভাইয়ের হাতে মার খেয়ে ব্যথা হয়। তবে এমন কোন ব্যথা আপনি সারানোর জন্য কোথাও না গেলে ভালো হয় তবে বুকে যদি কোন জটিল সমস্যা যেমন হৃদরোগ জনিত সমস্যা অথবা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা এই ধরনের সমস্যার কারণে কোন ব্যথা হয় তাহলে অবশ্যই অতি শীঘ্রই একজন ভালো মানের চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সেই চিকিৎসক আপনাকে আপনার রোগ নির্ণয় করতে সাহায্য করবে এবং সঠিক রোগ নির্ণয় হলে এমনিতে রোগীকে সুস্থ করা সহজ হয়ে যায়।
প্রত্যেকটি রোগের ক্ষেত্রে একই নিয়ম ফলো করা উচিত আপনাদের এবং আমাদের সকলকে। সেটা হচ্ছে এটা স্বর্গ দেখার সঙ্গে সঙ্গে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং আগে রোগ নির্ণয় করতে হবে। সঠিক রোগ নির্ণয় করতে পারলে কেবলমাত্র সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে খুব দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব। তা চলুন আজকে আমরা সকলে মিলে এটা প্রতিশ্রুতি করে যে কোন ছোটখাটো সমস্যাকে অবহেলা না করে দ্রুত তার সমাধান করার চেষ্টা করি যাতে আমাদের ভবিষ্যৎ সবসময় সুরক্ষিত থাকে।
কাশি ভালো করার ঘরোয়া উপায়
যদি আপনারা কাশির সমস্যায় ভুগেন তাহলে সাধারণত ঘরোয়া কিছু উপায় আছে যে উপায় গুলোর মাধ্যমে এই কাশিকে নিরাময় করতে পারবেন সেই উপায়গুলো আজকে আমরা আপনাদের জানাবো। হাতের কাছে থাকায় উপকরণগুলো ব্যবহার করে আমরা এই সমাধান করতে পারি এবং এ সমাধান আপনি নিজেও করতে পারবেন। শুধু জানতে হবে কোন উপকরণটা ব্যবহার করতে হবে আপনি যদি সঠিকভাবে সঠিক উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন।
তুলসির পাতা এবং মধু এছাড়াও আদা এই ধরনের উপকরণগুলো সঠিক ব্যবহার খুব তাড়াতাড়ি আপনাকে কাশি থেকে মুক্তি দেবে। এছাড়া গরম পানি এবং গরম পানির মধ্যে লবণ দিয়ে আপনি যদি এটাকে সেবন করতে পারেন তাহলে আপনার কাশি নিরাময়ের জন্য এটা অনেক বেশি উপকারে আসবে। এ জিনিসগুলো সঠিক ব্যবহার সঠিকভাবে করতে পারলে বাজারে ওষুধ খাওয়ার কোন প্রয়োজন হবে না খুব সহজেই ঔষধ ছাড়াই আপনি সম্পূর্ণ কাশি নির্মূল করতে পারবেন।