আমরা সবাই সাধারণত গ্যাসের সমস্যা নিয়ে এবং গ্যাসের সমস্যার জন্য নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের। গ্যাসের সমস্যা হলে আমরা খাদ্য এড়িয়ে চলি এবং গ্যাস হলে অনেক সময় পেটের যন্ত্রণা হয় এবং শরীরে দুর্বলতা অনুভব করে। গ্যাস্ট্রিকের নানা রকম কারণ রয়েছে তার মধ্যে এসিডিটি হজমের সমস্যা বুকের জ্বালাপোড়া ইত্যাদি। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার আরো কিছু কারণ হতে পারে যেমন ব্যাকটেরিয়ার সংক্রান্তঃ ফুড পয়জনিং কিডনিতে পাথর আলসার ইত্যাদি।
অনেক সময় বাসি খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় এবং এই সমস্যার জন্য মানুষ নানা রকম ভোগান্তির শিকার হয়। প্রতিটা মানুষের উচিত কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলা এবং যেকোনো খাবার খাওয়ার আগে দেখে নেয়া সে খাবারটি কতটা ভালো আছে। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার কারণে মানুষের নান রকম অস্বস্তি হয় এবং অনেক কষ্টদায়ক ব্যথা হয়। গ্যাস্টিকের সমস্যা আমাদের এবং আমাদের চারপাশের সকল মানুষেরই রয়েছে তবে শুধুমাত্র ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু পদ্ধতিতে ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়। অনেক সময় গ্যাস ফর্ম করে মানুষ মৃত্যুবরণ করে। তাই যাদের অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা হয় তারা ওষুধ সেবন এবং ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা খুবই প্রয়োজন।
গ্যাসের সমস্যা এড়িয়ে চলার জন্য মানুষ নানারকম নানা কাজ করে তবুও তাদের এই সমস্যা থেকে মুক্তি মেলেনা। আপনারা কিভাবে গ্যাসের ওষুধ খাবেন সেটা জানা খুব প্রয়োজন যেমন আপনি খাবারের 30 মিনিট আগে অথবা 10 থেকে 15 মিনিট আগে গ্যাসের ওষুধ খাবেন তাহলে সে উপত্তি ভালো কাজ করবে। ঘরোয়া পদ্ধতিতেও আপনি গ্যাস নিরাময় করতে পারেন যেমন একটি মাঝারি সাইজের লেবু নিয়ে এবং লেবুর রসের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন এবং সাথে এক কাপ পানি মিশিয়ে নিন বেকিং সোডা ভালো করে নাম এসে পর্যন্ত নাড়তে থাকুন তারপরে আপনি এই বাণীটি খেয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার গ্যাসের সমস্যা একদম চলে গেছে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ভোগ করেনি এমন কোন মানুষ নেই তবে গ্যাসের জন্য নানা রকম ওষুধ রয়েছে। সবাই কিন্তু এক ওষুধে গ্যাসের সমস্যা ভালো হয় না সেজন্য সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং খাদ্যে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে তাহলেই গ্যাসের সমস্যা নিরাময় করা সম্ভব হবে।গ্যাসের বিভিন্ন রকমের ওষুধ আছে এবং তাদের পাওয়ার আলাদা আলাদা রয়েছে। তবে বেশিরভাগ মানুষ গ্যাসের জন্য অ্যান্টাসিড বা অ্যান্টাসিড প্লাস ঔষধ খেয়ে গ্যাস নিরাময় করেন। গ্যাসের ব্যথার কারণে যারা হাসপাতালে ভর্তি থাকে তাদের তাৎক্ষণা চিকিৎসার প্রয়োজন হয় কারণ গ্যাসের ব্যথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক হয়।তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
যেমন কিছু কিছু মানুষের গ্যাসের সমস্যা অনেক বেশি আবার কিছু কিছু মানুষের মাঝেমধ্যে হয়ে থাকে। এখন যাদের গ্যাসের সমস্যা অনেক বেশি তারা কি করবে ঘোড়া কোন পদ্ধতিতে তাদের কাজ হবে না সেজন্য তাদের নিকটস্থ হাসপাতালে গিয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করা প্রয়োজন। ডাক্তার যে সকল নিয়ম গুলো দিবে তাদের মেনে চলা এবং সে সকল ওষুধ গুলো খাওয়া খুবই প্রয়োজন। অনেক সময় গ্যাসের অতিরিক্ত সমস্যা হলে মানুষ না জেনেই দোকান থেকে যে কোন ওষুধ কিনে খেয়ে ফেলে যার ফলে সামরিক আরাম পেলেও আবার কিছুক্ষণ পরে সেই ব্যথা জাগ্রত হয় সেজন্য ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করে ওষুধ খাওয়া সব থেকে বেশি প্রয়োজন।
আবার কিছু কিছু সময় আছে গ্যাসের সমস্যা হলে যে কোন একটা ওষুধ খেয়ে ফেলে কিন্তু এতে মানুষের ক্ষতি হতে পারে। তাই না বুঝে শুনে যে কোন ওষুধ খাওয়া যাবেনা আবার ওষুধ খাওয়ার আগে ওষুধের ডেট আছে কিনা সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে হুট করে যে কোন ওষুধ খাওয়া যাবেনা। সুস্থ থাকতে হলে কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলতেই হয় তা না হলে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং কষ্ট করে জীবন যাপন করতে হয়। তাই সঠিক ভাবে জীবন যাপন করতে হলে সব দিকে সতর্ক থাকতে হবে।