গর্ভবতী হওয়ার হোমিও ঔষধ

একজন দম্পত্তি যখন একটি সন্তানের জন্য সকল রকমের চেষ্টা করে তারপরও যখন সফল হয় না তখন সব চিকিৎসার পাশাপাশি তারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাও শুরু করে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় অনেক দম্পতি আশার আলো দেখেছেন। আপনারা জানতে চেয়েছেন গর্ভবতী হওয়ার হোমিও ওষুধ সম্পর্কে। যদি তাই হয় তাহলে আমি বলব আপনারা সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি গর্ভবতী হওয়ার জন্য যেসব হোমিও ঔষধ রয়েছে সেই হোমিও ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।

বন্ধ্যাত্ব কি

আমরা অনেকেই জানিনা বন্ধ্যাত্ব আসলে কি? এটা কি শুধু মেয়েদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নাকি ছেলেদের ক্ষেত্রেও বন্ধ্যাত্ব রয়েছে? এসব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমরা আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করতে চলেছি।

উপরোক্ত প্রশ্নগুলো অনেকেই করে থাকেন আসলে বন্ধ্যাত্ব হল শরীরের একটি প্রজননগত সমস্যা যার ফলে প্রজনন চক্র কাজ করে না বা বাধাগ্রস্থ হয় এর ফলে সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় না।

তবে কোন মহিলা যদি জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যতীত এক বছর চেষ্টা করেও যদি গর্ভধারণ না করতে পারে তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। কখনো বা কিছু নারীর দ্বিতীয়বার সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রেও এই অসুবিধায় পড়তে পারে। কারণ এটি শুধু প্রথম সন্তান হওয়ার সময় হয়ে থাকে না এটি আপনার দ্বিতীয় বা তৃতীয় সন্তান হওয়ার আগেও হতে পারে। তবে আমাদের দেশে একটি ভুল ধারণা রয়েছে সেটি হল একজন দম্পতি যখন একটি সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না বা একটি সন্তান হয় না তখন সকলেই ভেবে নেন যে সমস্যাটা শুধু মেয়েদের।

তবে এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা কারণ বন্ধ্যাত্ব শুধু মেয়েদের হয় না এটি ছেলেদেরও হতে পারে। একটি সন্তান জন্ম দেওয়ার পিছনে যে রকম মা-বাবা দুজনকেই প্রয়োজন পড়ে ঠিক তেমনি বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রেও শুধু মেয়েদের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা হয় না এটি ছেলেদেরও হতে পারে। ছেলেদেরও বিশেষ কিছু সমস্যা রয়েছে যার কারণে তারা বাবা হতে সক্ষম হন না। অনেক নারী বুঝতেই পারেন না যে কেন তারা মা হতে পারছেন না এবং অন্যের সাথে এটি আলোচনা করতে লজ্জা বোধ করেন শুধু নারীরা না পুরুষের শারীরিক সমস্যার কারণেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গর্ভবতী হওয়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

গর্ভবতী হওয়ার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাও এখন আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শুধু তাই না অনেক দম্পত্তি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে একটি সন্তান এর মুখ দেখেছে। এরকম হাজারো দম্পতি রয়েছেন যারা বছরের পর বছর চিকিৎসা করেও যখন ব্যর্থ হয়েছেন তখন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করে তারা সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছেন। তবে সন্তান জন্মের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত।

স্বামীর গনোরিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস পেলে স্বামী স্ত্রী উভয়কে পর্যায়ক্রমে খোঁজা ও মেমরি নাম উচ্চশক্তিতে বেশ কিছুদিন খেতে হবে। এটি একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। গনোরিয়া চাপা দেয়ার কপালে জননেন্দ্রিয়ের ফ্যালোপিয়ান টিউবে প্রদাহ বসন্তের টিকা দেবার যাবতীয় কুপল সেনা বৃত্তের উপর মাংস আলো আঁশিল বা রক্তবোধ ডিম্বা কোষের প্রদাহ প্রত্যেকবার ঋতুকালে বৃদ্ধি স্বপ্নবহুল নিন্দা বা মৃত্যু ব্যক্তিকে স্বপ্নে দেখে ঘুমে বিছানার ওপর ভেসে ওঠে ধপ করে পড়ে ঘুম ভেঙে যায় তাদের বন্ধ্যাত্ব রোগের ওষুধ ব্যবহার করা হয়।

হোমিওপ্যাথিকের আরেকটি ঔষধ রয়েছে সেটি হচ্ছে সিপিয়া। স্বামী সংসারের প্রতি উদাসীন আপন জনের প্রতি অযত্ন ও অবজ্ঞা শান্ত ভিরু অলস কাজকর্মে অনিচ্ছা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

এছাড়াও গর্ভবতী হওয়ার জন্য স্বামী স্ত্রীর যৌনতন্ত্রে কোন গোলমাল না থাকা সত্বেও সন্তান যদি না হয় তাহলে মাসিক শেষে মহিলাদের ক্যালকেরিয়াকার্ব ৩০ প্রতি ৩ দিন অন্তর একমাত্র করে দুই থেকে একমাস খাওয়ালে এই সমস্যা কেটে যেতে পারে।