হঠাৎ করে যদি বমি হয় তাহলে সেটা অনেক বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা। বমি আমাদের কাছে সাধারণ একটি সমস্যা হলেও কিছু কিছু বড় রোগের লক্ষণ হিসেবে বমি দেখা দিতে পারে। সাধারণত বমি এমনিতেই হতে পারে হঠাৎ করে পেটে কোন ধরনের সমস্যা বা কোন বদহজম তৈরি হলে বমি হতে পারে। আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা ভূমি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার চেষ্টা করব এবং আরো জানার চেষ্টা করব সাধারণত বমি হওয়ার কিছু কারণ।
যারা ভূমি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তায় আছেন তাদেরকে বলব আমাদের এই আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি ভূমি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। সাধারণ কারণে কেন বমি হয় বা অসাধারণ কারণে কেন বমি হয় এ বিষয়গুলো যদি আপনার জানা থাকে তাহলে যেকোনো ধরনের সমস্যায় পড়লে আপনি তার সমাধান খুঁজে পাবেন। অবশ্যই আমরা চেষ্টা করব সঠিক তথ্য গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরতে।
হঠাৎ করে বমি হওয়ার কারণ
হঠাৎ করে বমি হওয়ার সাধারণ কারণ এর মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে হঠাৎ করে এমনিতে বমি হতে পারে যেটা একেবারে স্বাভাবিক ব্যাপার এবং যেটা খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোন কারণ নেই।
হঠাৎ করে বমি হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে বদহজম। যারা হঠাৎ করে এমন কিছু খাবার খায় যেগুলো বদ হজম হয় সে বদহজম এর বহিঃপ্রকাশ হতে পারে বমি। তবে যদি সাধারণ বদহজমের কারণে বমি হয় তাহলে এটা নিয়ে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই এটার সমাধান করার কিছু নেই এটা এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে।
ছাড়াও যদি হঠাৎ করে বমি হয় তার মধ্যে আরেকটি কারণ হতে পারে যারা বাইরে গাড়ি ঘোরাতে যেতে পছন্দ করেন না। এদের ক্ষেত্রে অনেক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় কোথাও বেড়াতে যাওয়া তার কারণ হচ্ছে যে কোন যানবাহনে উঠুক না কেন তার বমি আসে এবং বমি এতটাই প্রকোপ আকার ধারণ করে যে অসুস্থ হয়ে যায়।
এছাড়াও গর্ভবতী অবস্থায় প্রথম তিন মাসে হঠাৎ করে বমি হতে পারে এটা একেবারে স্বাভাবিক ব্যাপার। প্রথম তিন মাস আপনি যেটাই খান না কেন প্রচুর পরিমাণে বমি চাপে এটা নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই এই অবস্থাতে চেষ্টা করতে হবে বমি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাবার খেতে এভাবে তিন মাস অতিক্রম করলে বমির পরিমাণ এমনিতেই কমে আসে।
বমি হওয়ার অস্বাভাবিক কিছু কারণ আছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে জন্ডিস হওয়া। জন্ডিস রোগ হলে এমনিতেই স্বাভাবিকভাবে বমি হতে পারে এছাড়াও যাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আছে তাদের বমির প্রবণতা দেখা যায়।
বিভিন্ন ধরনের রোগের উপসর্গ হিসেবে প্রাথমিকভাবে বমি দেখা দিতে পারে যেমন মনে করুন কিডনিতে সমস্যা এছাড়াও প্রসবের ইনফেকশন বা বিভিন্ন ধরনের টাইফয়েড রোগের উপসর্গ হিসেবে বমি আসতে পারে। সাধারণত বমি হওয়ার ক্ষেত্রে একটা জিনিস হয়ে থাকে সেটা হচ্ছে শারীরিক দিক দিয়ে যদি কেউ অসুস্থ হয় তাহলে লিভার সেই অসুস্থতাকে বহিঃপ্রকাশ করানোর জন্য বমির মাধ্যমে সেটা বোঝায় এবং সেটা বুঝতে না পারলে বড় সমস্যা হয়।
যাদের বেশি বমি হয় তারা কি করবেন
সাধারণত যাদের বেশি বেশি বমি হয় তারা অবশ্যই প্রথমে চেক করে নিবেন সেটা গুরুত্বের কারণে কিনা যদি গুরুতর কারনে না হয় তাহলে অভ্যাস করতে হবে এই বইগুলো কমানোর। এই সময় মানসিক পরিবর্তন আনার প্রয়োজন রয়েছে যার কারণে আপনাকে মনোবল বৃদ্ধি করতে হবে যাতে করে হঠাৎ করে বমি না হয় যে কোন জায়গাতে যাওয়ার পরে।
বমির চিকিৎসা
বমির চিকিৎসাতে আলাদাভাবে করার কিছু নেই যদি বড় কোন কারনে এটা হয় তাহলে সেই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। যদি গমের চিকিৎসা বড় কোন কারণে না হয় তাহলে আপনাকে সাধারন চিকিৎসা করাতে হবে কিছু খেতে অপেক্ষার মাধ্যমে বমি সেরে যায় আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে বমি বন্ধ করার কিছু ঔষধ আছে যেগুলো সেবন করলে মন ভালো হয়।