শরীরে বীর্য ধরে রাখার উপকারিতা

সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে এই জিনিসটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়ে শারীরিক সক্ষমতা যদি বজায় না থাকে তাহলে সেটা অনেক বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং এই দুর্ঘটনার কারণে সে মানসিক দিক দিয়ে যেমন ভেঙে পড়ে তেমন শারীরিক দিক দিয়ে অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানার চেষ্টা করব সঠিক সময় শরীরের সঠিক বীর্য ধরে রাখার উপকারিতা কি এবং এটা করতে হলে আপনাকে কি কাজ করতে হবে বা প্রাকৃতিক নিয়মে কিভাবে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

অবশ্যই যাদের এই ধরনের সমস্যা আছে তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেছেন তবে আমার মতে চিকিৎসা নেওয়ার আগে আপনাকে সাধারণ যে পদ্ধতিগুলো রয়েছে এবং এটার সমস্যা আসলে কি এই বিষয়ে জানতে হবে। আমি যদি এক কথায় বলি তাহলে আপনারা সাধারণত এই বিষয়গুলো নিয়ে যত বেশি জ্ঞান সংগ্রহ করবেন তত বেশি আপনারা এমনিতেই সুস্থ হবেন।

সাধারণত এই জিনিসগুলো অত্যন্ত গোপন এবং অত্যন্ত লজ্জার হওয়ার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল তথ্য আমাদের সমাজে ঘোরাফেরা করে এবং এই ভুল তথ্যের কারণে আমরা সুস্থ হতে পারি না উল্টো আরো বেশি অসুস্থ হয়ে যায়। আজকে থেকে আমরা কিছু তথ্য জানার চেষ্টা করে যে তথ্যগুলো অবশ্যই আমাদের কাজে আসবে।

শরীরে বীর্য ধরে রাখার উপায়

সাধারণত সঠিক বয়সের শরীরে বীর্য ধরে রাখতে হলে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখ। শারীরিক সুস্থতার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জিনিস আছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে মানসিক সুস্থতা এবং সুন্দর শরীর গঠন ও সুস্থ শরীর গঠন। এই তিনটি কাজ সঠিক রাখতে হলে আপনাকে তিন ভাবে কাজ করতে হবে অর্থাৎ মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে স্ট্রেস ফ্রি থাকতে হবে এবং আপনাকে চেষ্টা করতে হবে যেন সবসময় হাসিখুশি এবং রিলাক্সে থাকা যায়।

এরপর আপনি যে কাজটি করতে পারবেন সেটা হচ্ছে আপনার শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধির জন্য ভালো ভালো খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত সেই খাবারগুলো খাওয়া। চেষ্টা করতে হবে ন্যাচারাল যে ফুড গুলো রয়েছে সেগুলো খেয়ে নিজের শরীরকে সুন্দর রাখে এবং ভেজাল মুক্ত খাবার ও তেল চর্বিযুক্ত খাবার ও মেডিসিন কেমিক্যাল খাবার একেবারে বর্জন করতে হবে এই অবস্থাতে।

সঠিক সময় শরীরের সঠিক বীর্য ধরে রাখার একটি বড় উপায় হচ্ছে শারীরিক গঠন। এটা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম যেটা করার কারণে অটোমেটিক্যালি টেস্টোস্টেরন হরমোন আপনার শরীরে বৃদ্ধি পাবে যার কারণে আপনি আগের থেকে অনেক ইয়াং হয়ে যাবেন।বিভিন্ন গবেষণা থেকে গ্যাস দেখা গেছে যে এই জিনিসগুলোই মূলত আমাদের শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এর পাশাপাশি আমাদের শরীরের সক্ষমতা ধরে রাখতে সাহায্য করে আজেবাজে কোন ধরনের ঔষধ বা কোন ধরনের বুদ্ধির আপনি আপনার কানে দেবেন না।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

ছোটবেলা থেকেই এই হরমোন ছেলে অথবা মেয়ের উভয়ের শরীরেই বৃদ্ধি পায় কিন্তু এমন একটি সময় আসে যে সময় হরমোন তৈরি হওয়া কম হয়ে যায় বিশেষ করে ৪০ বছরের পর থেকে। যখন পুরুষের শরীরে এই হরমোন কমতে শুরু করে তখন পুরুষেরা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ফেস করে কিন্তু প্রাকৃতিক উপায় যদি আপনি পুনরায় এই হরমোন কে আপনার শরীরে গ্রহণ করতে চান তাহলে অবশ্যই কিছু পদক্ষেপ আপনাকে গ্রহণ করতে হবে।

এ অবস্থাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম এবং শারীরিক পরিষ্কারের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই এই হরমোনকে আপনার শরীরে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে সক্ষম হবেন। অবশ্যই এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই অবশ্যই এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন এবং আজেবাজে চিন্তাভাবনা মাথা থেকে দূর করবেন।