পাইলস বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ঢাকা তালিকা মোবাইল নাম্বার ও চেম্বারের ঠিকানা

অত্যন্ত লজ্জা জনক একটি রোগ হচ্ছে পাইলস যেটা আমাদের শরীরে যে কোন বয়সে হতে পারে। এ রোগের প্রাদুর ভাব বর্তমানে এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে যে কোন শ্রেণীর বা যেকোন বয়সের একজন মানুষ। আজকে এই গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা নিয়ে কথা বলব যে চিকিৎসার মাধ্যমে আপনারা পাইলস রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।

সব থেকে বড় ব্যাপার হলো এটি এমন এক ধরনের রোগ যে রোগের কথা সকলের সামনে বলা যায় না এবং গোপনে রাখতে রাখতে এই রোগের অবস্থা আরো বেশি খারাপ হয়ে যায়। সাধারণত যারা পাইলসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাদের কষ্টের সীমানা থাকে না ।শুধুমাত্র তারা যে এ রোগে আক্রান্ত হয় তাই নয় এ রোগের কারণে তাদের অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়।

তবে আমাদের উচিত পাইলস রোগ সম্পর্কে সকলের মাঝে সচেতনতা গড়ে তলা। বিভিন্ন সময় দেখা যায় যে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের সৈনিক নিয়োগ পরীক্ষাতে মেডিকেল করার সময় পাইলস চেক করা হয় এবং যাদের পাইলসের সমস্যা আছে তাদের বাতিল করে দেওয়া হয়।

তবে এর মাঝে আসার কথা হল অতীতে তুলনায় বর্তমানে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ে পাইলসের চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। যদি শুরুর দিকে এমন কোন পাইলস ধরা পড়ে তাহলে অবশ্যই কিছু ওষুধ আছে যার মাধ্যমে পুরোপুরি পাইলস সেরে ওঠানো সম্ভব।

ঢাকার পাইলস ও পায়ুপথ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা

বর্তমানে পাইলসের চিকিৎসার বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক উপায় বের হয়েছে। আমরা সচরাচর যেটি করে থাকি সরাসরি অপারেশনের মাধ্যমে পাইলস অপারেশন করা। কিন্তু দেখা গেছে যে ডাক্তারের ভুল ত্রুটির কারণে বা সঠিক উপায় অপারেশন না হওয়ার কারণে এই পাইলস পুনরায় জেগে উঠেছে যেটা একজন রোগীর পক্ষে অনেক কষ্টের ব্যাপার।

অনেকের মধ্যে এমন ধারণা আছে যে পাইলস কোনদিন ভালো হয় না যার হয় সারা জীবন পাইজ থেকেই যায়। তবে বিজ্ঞান এই বিষয়টাকে ভুল প্রমাণ করেছে এবং বর্তমানে এমন কিছু বড় ধরনের সার্জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে যে সার্জারির মাধ্যমে পাইলস একবারে অপসারণ করা যায়। আপনি যদি ঢাকাতে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই সুযোগটি মিস করবেন না এবং নিজের জীবনের সঙ্গে থাকায় এত বড় একটি কষ্টের হাত থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে পাইলস অপারেশন করা।

সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ নীলিমা জাহান
ব্রেস্ট সার্জন, কোলোরেক্টাল সার্জন, জেনারেল সার্জন এবং সার্জারি বিশেষজ্ঞ
এম.বি.বি.এস, এফ.সি.পি.এস (সার্জারী), সহকারী অধ্যাপক সার্জারী বিভাগ, ব্রেষ্ট এন্ড কলােরোল সার্জারী
সিরিয়ালের জন্য কল করুন – ০১৭৪০-৪৮৬১২৩
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ ইসমত জাহান লিমা
ব্রেস্ট সার্জন, কোলোরেক্টাল সার্জন, জেনারেল সার্জন এবং সার্জারি বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, এফসিপিএস (সার্জারি) স্বর্ণপদক, এমএস (কলোরেক্টাল সার্জারি) আমেরিকান কলেজ অফ সার্জনস, জেনারেল এবং কোলোরেক্টাল সার্জারি বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ালের জন্য কল করুন – ০১৭৪০-৪৮৬১২৩

পাইলস এবং কোনোরক্টাল সার্জন ঢাকার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা

ইতিহাস ঘাটলে এমন মানুষ অনেক পাওয়া যাবে যাদের পায়ুপথে পাইলস হয়েছে এবং এই কষ্ট করতে করতে তারা তার জীবন দশায় প্রায় তিন থেকে চার বার অপারেশন করেও এটা থেকে রেহাই পাননি। সাধারণত শুরুর দিকে পাইলস নিয়ে কোন সমস্যা না থাকলেও এটি অবহেলা এবং এটা নিয়ে লজ্জা করার কারণে এই পাইলসের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

ডাঃ মােঃ আনিসুর রহমান
সার্জারী বিশেষজ্ঞ, জেনারেল, ল্যাপারোস্কোপিক, ব্রেস্ট ও কোলোরেক্টাল সার্জারী বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ঢাকা মেডিকেল কলেজ), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (সার্জারী), কনসালটেন্ট সার্জারী, জেনারেল, ল্যাপারােস্কোপিক, ব্রেস্ট এন্ড কোলােরেক্টাল সার্জন, শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। পিত্তথলীর পাথর, এ্যাপেন্ডিক্স, হার্নিয়া, পাইলস, ফিস্টুলা, টিউমার, স্তন ও পায়ুপথ সার্জারী বিশেষজ্ঞ ।
সিরিয়ালের জন্য কল করুন ০১৭৪০-৪৮৬১২৩

ডাঃ মোঃ সাইফুল ইসলাম
ডায়াবেটোলজিস্ট, জেনারেল সার্জন, সার্জারি এবং অ্যাজমা বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, এমএস (সার্জারি), সার্জারি বিশেষজ্ঞ, কলোরেক্টাল, হেপাটোবিলিয়ারি, ল্যাপারোস্কোপিক এবং জেনারেল সার্জারি, মলদ্বার এবং পায়ূ অস্ত্রোপচারের উন্নত প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
সিরিয়ালের জন্য কল করুন – ০১৭৪০-৪৮৬১২৩
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ এ কে এম শামসুদ্দিন
পেডিয়াট্রিক, জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারী বিশেষজ্ঞ
এম.বি.বি.এস, বি.সি.এস (স্বাস্থ্য), এম.এস (সার্জারী), সহকারী অধ্যাপক, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রলিভার ইন্সটিটিউট এন্ড হাসপাতাল , মহাখালী
সিরিয়ালের জন্য কল করুন – ০১৭৪০-৪৮৬১২৩

তবে বর্তমানে ঢাকা শহরে এমন কিছু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞ সার্জন আছেন যাদের মাধ্যমে আপনি বড় বড় হাসপাতালগুলোতে পাইলসের অপারেশন করালে তারা ১০০% নিশ্চিহতা দিচ্ছে একেবারেই পাইলস রোগ থেকে মুক্ত পাওয়ার জন্য। এই অপারেশনগুলো একেবারে বিজ্ঞানসম্মত উপায় করা হচ্ছে যার কারণে পাইলস পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।