বুকের কফ বের করার ঔষধের নাম

হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার কারণে বুকে অতিরিক্ত কফ জমে গেছে কিন্তু কোন ঔষধের মাধ্যমে সেই কফকে বের করা যাচ্ছে না এখন আপনি জানতে চাইছেন সেটা কিভাবে সমাধান করা যাবে। সবার প্রথমে যখন ঠান্ডা লাগে তখন অবহেলার কারণে মূলত এই কাজটি হয় তাই অনুরোধ থাকবে সকলের কাছে কখনোই অবহেলা যাতে না করেন। আর যদি এই অবহেলা শিশু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হয় তাহলে সেটা সাংঘাতিক পরিণতি এনে দিতে পারে যেমন মনে করুন বুকে দীর্ঘদিন কফ জমে থাকার কারণে নিউমোনিয়া সৃষ্টি হতে পারে। তাই সবসময় সতর্ক থাকতে হবে এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

এখন মূল বিষয় হচ্ছে যদি এ সংসার সমাধান আপনারা করতে না পারেন এবং আপনার বয়স যদি 11 বছরের উপরে হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি এমন কিছু ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন যে ঔষধ ব্যবহারের ফলে বুকের কফ জমা আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে। মন্টিলুকাস্ট বিপি হয়তো আপনি এই ওষুধের নাম শুনেছেন এটা হচ্ছে ওষুধের মূল গ্রুপের নাম যেটার নিয়মিত সে বনে অর্থাৎ ৩০ দিন সেবনের মধ্যেই আপনার বুকে জমে থাকা কপগুলো আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে। খুব সহজে আপনি এই কফগুলো এই ওষুধের মাধ্যমে বের করে দিতে পারবেন।

এই ওষুধের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো দিক হচ্ছে এই ওষুধের নিয়মিত সেবনে শুধুমাত্র বুকে জমে থাকা কফগুলো পরিষ্কার হয় এমন না এর পাশাপাশি যদি কারো শ্বাসকষ্ট থেকে থাকে সেটাও খুব ভালোভাবে নির্মূল হয়। তাই আপনি চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ঔষধ খেতে পারেন । অবশ্যই এই ঔষধ খাওয়ার নির্দিষ্ট নিয়ম আছে যে নিয়মটি মানলেই আপনি খুব সহজে এটাকে নির্মূল করতে পারবেন।

বুকের ব্যথা নির্মূলের ট্যাবলেট

বুকের ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে তবে যেই কারণে বুকের ব্যথা ভালো হবে এবং বুকের কফ বের হয়ে যাবে তার একটি কারণ যদি আপনি খুঁজে বের করতে পারেন তাহলে অবশ্যই সেই অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনি ঔষধ সেবন করতে পারেন। তাহলে এখানে আলাদাভাবে আপনাদের কোন এমন উপদেশ দেব না যেখানে আপনি আমাদের ওষুধ খেয়ে আরো বেশি অসুস্থ হন তাই বলবো সবার আগে রোগকে চিহ্নিত করুন এবং সে অনুযায়ী ঔষধ খান।

কাশি ভালো করার ঘরোয়া পদ্ধতি

দীর্ঘদিন ধরে খুশখুসে কাশি হচ্ছে এবং চেষ্টা করেও সেই কাশি আপনি ভালো করতে পারছেন না এখন আপনি জানতে চাচ্ছেন এই কাশি দূর হওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি কি। অবশ্যই কাশি দূর হওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি আছে যেগুলো মানলে বলতো বাজারে থাকা ঔষধের সিরাপের তুলনায় এই কাজগুলোই বেশি কার্যকরী হয়। চলুন জানার চেষ্টা করে কিভাবে আপনি কাশি দূর করতে পারবেন সরাসরি ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে এবং ঘরোয়া উপকরণের মাধ্যমে কিভাবে এই কাশিকে আপনি পুরোপুরি ভালো করতে পারবেন খুব অল্প সবার মধ্যেই।

আপনার বাড়ির আশেপাশে থাকা তুলসির পাতা ব্যবহার করতে পারেন আপনি কাশি নিরাময়ের জন্য।তার তুলসির পাতা কাশির জন্য কতটা উপকারী ঔষধ সেটা সম্পর্কে আমরা সকলে অবগত আছি তাই তুলসির পাতা আপনি যে কোন উপায় খেতে পারেন সরাসরি চিবিয়ে খাওয়া সম্ভব হলে সেটা সব থেকে ভালো। গাছ থেকে পাতা সংগ্রহ করার পর ভালোভাবে পরিষ্কার করে সরাসরি চিবিয়ে খেতে পারলে সেটা সব থেকে বেশি উপকার দেয় এছাড়াও এর রস ঠান্ডা অথবা গরম এছাড়াও এর রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও প্রচুর উপকার আপনি পাবেন।

এছাড়াও কাশি দূর করার জন্য আরেকটি উপকরণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে আদা এবং মধু আদার রস এবং মধুর রস এক জায়গাতে করে গরম করে আপনি যদি নিয়মিত সেবন করেন তিনবেলা তাহলে দেখবেন দুই থেকে তিন দিনের মধ্যেই আপনার যত বেশি কাশি থাকুক না কেন সেটা খুব তাড়াতাড়ি কমতে শুরু করেছে।