টমিফেন সিরাপ এর কাজ কি

টমিফেন হলো কাশির সিরাপ যা সাময়িকভাবে কাশি সাধারণ ঠান্ডা ফ্লু বা অন্যান্য রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। খুসখুসে কাশি এমন একটি বিরক্তিজনক অবস্থা তৈরি করে যা বলার মত ভাষা নেই একবার শুরু হলে আর থামতে চায় না। এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত থাকে যেগুলোতে কাশি হলে কোন কিছু বলা যায় না বা বলতে পারা যায় না সেজন্য আপনাকে টমিফেন সিরাপটি খেতে হবে এবং দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনার এই ধরনের খুশখুসে কাশি এবং অস্বস্তিকর পরিবেশ থেকে মুক্তি মিলছে। 

জ্বর নেই কফ বের হওয়া নেই বুকে ঘরঘর শব্দ নেই কিন্তু অতিরিক্ত খুব খুব কাশি যা সব সময় বিরক্তিকর একটি পরিবেশ তৈরি করে ফেলে। এই কাশি  যখন তখন যেখানে সেখানে হয়ে যেতে পারে সেজন্য এটার চিকিৎসার বেশ প্রয়োজন রয়েছে। তীব্র এই কাশির জন্য সহজেই অনুমান করা যায় যে এটি ঠান্ডা লাগার কারণে হয়ে থাকে বা অন্য কোন সংক্রমণের জন্য সৃষ্টি হয়। অনেক সময় মানুষের ঠান্ডা লেগে যায় যা মানুষ বুঝতেই পারেনা এবং সেই ঠান্ডা থেকে মানুষের কাশি এবং জ্বর সর্দি শুরু হতে পারে তবে বেশিরভাগ সময় কাশি যদি একবার তৈরি হয় তাহলে সেটা আর সহজে ভালো হতে চায় না। 

কাশি হলে নানা রকম সমস্যা এবং ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয় যেমন পড়াশোনা করা যায় না কোন জায়গায় কোন কথা বলা যায় না এবং খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে পানি পান করা সবকিছুতেই সমস্যা দেখা দেয়। তবে আপনি যদি এই সিরাপটি নিয়মিত এবং নিয়ম করে সেবন করেন তাহলে দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনার পাশে ভালো হয়ে যাচ্ছে এবং এ সকল ভোগান্তি থেকে আপনি রক্ষা পেয়ে যাচ্ছেন। অনেক সময় যাদের কাশি রয়েছে তারা যে কোনো ধুলোবালের মধ্যে গেলেই কাশি শুরু হয়ে যায় এবং সেই কাশি থামতে চায় না। 

সাধারণত যে সকল ধুলা বা বালি চোখে দেখা যায় না সেগুলো মানুষের বেশি ক্ষতি করে সবাই ভাবে সেখানে কোন সমস্যা নেই তবে সেখানেই বেশি সমস্যা সৃষ্টি হয়। ধুলার জন্য অনেক সময় মানুষের নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয় যেমন এলার্জি হাঁপানি কাশি চোখের জ্বালাপোড়া হাঁচি রাইনাইটিস ইত্যাদি। এ সকল ধুলাবালি ফুসফুস কে আক্রান্ত করে এবং যার ফলে মানুষের কাশি থেকে শুরু করে সকল সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই ধুলাবালি থেকে আপনাকে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। যাদের অ্যালার্জি ও অ্যাজমা রয়েছে তাদের কাশির সাধারণত কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম। 

এলার্জি এবং অ্যাজমা থাকলে যে কোন পরিবেশে সে সকল মানুষগুলো মানিয়ে চলতে পারে না তাদের সমস্যা শুরু হয়ে যায় এবং তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। সেজন্য যাত্রা খুসখুসে কাশি বা ঠান্ডা জনিত সমস্যা নিয়ে ভুগছেন তারা টমিফেন ওষুধটি নিয়মিত সেবন করতে পারেন। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ সেবন করা উচিত নয় তাই যেকোন সমস্যার জন্য প্রথমে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করেন। 

অনেক সময় এ সকল ওষুধ সম্পর্কে মানুষ সঠিক তথ্য না জেনে সেবন করতে থাকে তাই আমরা এই আয়োজনটি করেছি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে এ সকল তথ্যগুলো নিয়ে যেকোনো জায়গায় সবাইকে সচেতন করতে পারবেন এবং ওষুধগুলো সেবন করতে পারবেন।এ সকল ওষুধের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে সেজন্য ওষুধ সেবনের পূর্বে সচেতন হতে হবে এবং সবকিছু বুঝে তারপরে ওষুধ সেবন করতে হবে। যেমন এই সকল ওষুধ যে সকল ক্ষতি করে তা হল চামড়া লাল লাল ফুসকুড়ি নিদ্রালু অনুভব মাথা ব্যথা শ্বাসকষ্ট বমি বমন আবেগ পেট ব্যথা ফিট হয়ে যাওয়া উত্তেজিত হওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য মাথা ঘোরা।

তবে এই সকল সমস্যাগুলো সব সময় দেখা দেবে এমনটা নয় কিছু কিছু সময়ের জন্য এই সকল সমস্যাগুলো আপনার হতে পারে সেজন্য আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে এবং এই সকল সমস্যাগুলো হলে বুঝে নিতে হবে আপনার এই সিরাপটি সেবনের ফলে হচ্ছে। সেজন্য যদি সুস্থ থাকতে চান তবে এই সকল বিষয়গুলো জানতে হবে।