ঔষধ মানুষের জন্য বর্তমানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হয়ে উঠেছে সেই উপাদান ছাড়া হয়তো মানুষ এখন সুস্থ ভাবে থাকতে পারবে না। ঔষধ এতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে যে সম্পূর্ণ ওষুধ নিয়ে যদি আমরা সারা জীবন এই ওয়েবসাইটকে ডেভেলপ করি হয়তো কোনদিন ভিজিটরের পরিমাণ এতোটুকুও কম হবেনা। সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে যাপন সঠিকভাবে খাবার গ্রহণ করতে হবে ঠিক তেমন সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত সবাই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে বিভিন্ন ধরনের চেকআপের জন্য।
সেখানে যাওয়ার পরে যদি আপনার শরীরে কোন ধরনের সমস্যা ধরা পড়ে তাহলে ডাক্তার অবশ্যই আপনাকে সবার প্রথমে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে বলবে। কিন্তু শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে আপনাকে সেই আগের সুস্থতায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না সেটা ডাক্তার সাহেব খুব ভালো করে জানেন তাই একটু তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার জন্য তিনি তাকে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ দেবেন। রোগীর এই ধরনের চাহিদার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ডাক্তার বিভিন্ন ওষুধ দিয়ে থাকে। আজকের একটি ছোট্ট ওষুধ যেটা আপনার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা করব। এই ওষুধটিতে ব্যবহার করা হয়েছে র্যাবিপ্লাজোল সোডিয়াম।
acifix 20mg এর সঠিক কাজ কি
আপনি যে ওষুধটি নিয়মিত খাচ্ছেন সেই ওষুধ আপনার শরীরে কি পরিবর্তন আনছে বাসে ওষুধের ফলে আপনার শরীর কি উপকার পাচ্ছে সেটা অবশ্যই জানা আপনার বড় একটি অধিকার। যদিও ডাক্তার দেখানোর সময় এত বিস্তারিত আলোচনা করার সময় রোগীর পক্ষেও হয় না বা ডাক্তারের পক্ষে হয় না তারপরও আপনি যদি জানতে চান তাহলে জানার দরজা এখনো খোলা আছে। আমরা এখন আপনাদের জানাবো বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড এর acifix 20mg ক্যাপসুল আপনি কিসের জন্য খাবেন অথবা এই ক্যাপসুল আপনার শরীরে কোন উপকারটি এনে দেবে।
বর্তমানে খাদ্যাভ্যাসের কারণে আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে গ্যাস জন্ম নেয় তার কারণ হচ্ছে আমরা আগের থেকে খাবারের তেলের ব্যবহার বেশি করি এবং আমরা আগের থেকে খাবারে কীটনাশকের ব্যবহার বেশি করে। আসল উৎপাদন থেকে শুরু করে বাজারজাতকরণ করা পর্যন্ত সেখানে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক বিভিন্ন ধরনের সার এবং বিভিন্ন ধরনের বিষের ব্যবহার করা হয় যেটার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আমাদের শরীরে দেখা দেয়। এছাড়া রান্না করার সময় প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করা এবং ভাজাপোড়া খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রচুর গ্যাসের উৎপাদন হয় যার কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
এই সমস্যার মধ্যে সক্রিয় ডিওডেনাল আলসার থেকে শুরু করে সক্রিয় ঝুঁকিমুক্ত পাকস্থলের আলসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে আজকের এই ক্যাপসুল। এছাড়াও আরো যদি বলতে হয় তাহলে পাকস্থলী ও খাদ্যনালির ক্ষয় সৃষ্টিকারী উপসর্গ যুক্ত অথবা আলসারেটিভ রিফ্লাক্স রোগ নির্মূলে ব্যবহার করা হয় acifix 20mg ক্যাপসুল। মাঝারি থেকে তীব্র উপসর্গযুক্ত পাকস্থলী ও খাদ্যনাদের রিফ্লাক্স রোগ এর চিকিৎসায়। আমি যদি বিষয়টি আপনাদের কাছে আরও বেশি সহজ করে দেই তাহলে পাকস্থলীতে গ্যাস জাতীয় সমস্যার কারণে যে রোগের সৃষ্টি হয় সে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সাধারণত ডাক্তারেরা acifix 20mg ক্যাপসুল আপনাকে নির্দেশ করতে পারে।
acifix 20mg খাওয়ার সঠিক নিয়ম
অবশ্যই ডাক্তার সাহেব প্রেসক্রিপশনে আপনাকে এই ঔষধ খাওয়ার নিয়ম উল্লেখ করে দিয়েছে। তারপরও যদি আপনার প্রয়োজন পড়ে জানার সাধারণত এই ওষুধ কি পরিমানে খাওয়া উচিত তাহলে আমরা সে বিষয়ে এখন আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। আজকে যে ওষুধ নিয়ে আমরা কথা বলছি সেখানে ব্যবহার কথা হয়েছে র্যাবিপ্লাজোল ২০ মিলিগ্রাম।
প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে ওপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোর জন্য ডাক্তারেরা দিলে ২০ মিলিগ্রামের দুইটি ট্যাবলেট অর্থাৎ দিতে সর্বোচ্চ ৪০ মিলিগ্রাম ঔষধ খেতে বলতে পারে। বিভিন্ন সমস্যা উপর নির্ভর করে চিকিৎসা কাল ভিন্ন হতে পারে যেমন কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৮ সপ্তাহ আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত এই ঔষধ খাওয়ার নির্দেশ ডাক্তারেরা দিতে পারে। যাদের বয়স এক থেকে ১১ বছরের মধ্যে সেই সকল রোগীদের ক্ষেত্রে দৈনিক পাঁচ মিলিগ্রাম করে একবার 12 সপ্তাহ পর্যন্ত এই চিকিৎসা চালানো যেতে পারে।