Timex tablet এর কাজ কি টাইমেক্স

সবার প্রথমে একটি ঔষধের পরিচিতি সম্পর্কে জানতে পারলে সেই ওষুধের খুঁটিনাটি আরও তথ্য জানা আপনার পক্ষে আরও বেশি সহজ হয়। আমরা প্রতিনিয়ত এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করি তারপর সব তথ্যগুলো একইসঙ্গে বস থেকে বিভিন্ন ধরনের খুঁটিনাটি বিষয়ে আলোচনা করি। তারপরে আমরা সাজানো গোছানোর চেষ্টা করি ঠিক কিভাবে লিখলে একজন পাঠকের পক্ষে আমাদের আর্টিকেল পড়লে সেটা সবথেকে সহজ উপায় হবে। তারপর আমরা আর্টিকেল লিখতে বসি এতটা সময় জুড়ে আমরা একটি আর্টিকেল লিখি বলে আমাদের আর্টিকেলগুলো দেখতে এবং পড়তে এত সুন্দর হয়।

সাধারণত Timex tablet ট্যাবলেট তৈরিতে ক্রমিপ্রামিন হাইড্রোক্লোরাইড ব্যবহার করা হয়েছে। এটা ওরিয়ন ফারমা লিমিটেড অর্থাৎ বাংলাদেশি কোম্পানির একটি পণ্য এবং আপনারা এই পণ্যের ২৫ মিলিগ্রামের ভেরিয়েন্ট বাজারে পেয়ে যাবেন। আজকে আমরা এই ঔষধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং ঔষধের কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। সঠিক কি মাত্রায় খেলে আপনি ওষুধের উপকারিতা বুঝতে পারবেন এবং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো কি কি তা নিয়ে অবশ্যই আলোচনা করা হবে আমাদের এই আর্টিকেল থেকে।

Timex tablet কি কাজ করে

সাধারণত এই ঔষধ তৈরিতে যে উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে সেই উপকরণ বিষন্নতা বিরোধী হিসেবে কার্যকর ভূমিকা পালন করে মানব শরীরে। কোন রোগী দীর্ঘদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছে কিন্তু কোনভাবেই সেটা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না তার একটু রিলাক্সের প্রয়োজন ঠিক তখন তাকে Timex tablet ঔষধ ডাক্তার লিখতে পারে। এর পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা আছে যেমন কম্পালসেভ দিস অর্ডার বা ভয় পরিস্থিতি অর্থাৎ হঠাৎ করে যারা ভয় পাই বা ভীত হয়। আপনাদের কারো সঙ্গে এমন হয়েছে কিনা বলতে পারব না তবে আমার সঙ্গে এমন কিছুদিন হয়েছে যেখানে ভোট কোন কারণবশতই আমার বেশি বেশি ভয় লাগতো এবং কোনোভাবেই মনের ভেতর থেকে সেই ভয় বের করতে পারতাম না তারপরে ডাক্তারের স্বর্ণপর্ণা হওয়ার পরে আমি এখন বর্তমানে সম্পূর্ন সুস্থ।

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অবশ্যই এই ধরনের চিকিৎসা এই ঔষধ ব্যবহার করতে হবে তার কারণ হচ্ছে এগুলো এমন একটি সমস্যা যেগুলো অতিরিক্ত বেড়ে গেলে মানসিক সমস্যার রূপান্তর নিতে পারে তাই অল্পতেই কিভাবে এই ওষুধের মাধ্যমে অসুখ ভালো করা যায় তার জন্য বিশেষ ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এই ধরনের সমস্যা সমাধানে এই ঔষধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এখন চলুন আমরা জানার চেষ্টা করি এই ওষুধের সঠিক ব্যবহারের নিয়ম।

Timex tablet খাওয়ার নিয়ম ও মাত্রা

আপনি যদি ভাত খান তাহলে অবশ্যই নিয়মমাফিক প্রতিদিন একই সময়ে এবং একই পরিমাণে ভাত খান। ওষুধের ক্ষেত্রে ঠিক একই বিষয় আপনাকে ঠিক একই সময়ে একই পরিমাণে ঔষধ নিয়মিত খেতে হবে আপনার রোগ ভালো করার জন্য। প্রাথমিক অবস্থাতে যদি কোন রোগীর বিষণ্যতা বা কোন রোগের ভয় ভীতি পাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয় তাহলে 25 মিলিগ্রাম এর অল্প মাত্রা রাতের শোবার আগে প্রায় এক সপ্তাহ পর্যন্ত দেওয়া উচিত। এইমাত্র যেকোনো সময় কমানো এবং যেকোনো সময় বাড়ানো যেতে পারে যেমন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাত্রা হতে পারে ১৫০ মিলিগ্রাম।

যাদের বয়স একটু বেশি অর্থাৎ যাদের বয়স ৬০ বছর অতিক্রম করেছে এক কথায় যারা বৃদ্ধ তাদের ক্ষেত্রে যদি এই ঔষধ ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই সর্বোচ্চ 75 মিলিগ্রাম ওষুধ একদিনে খাওয়াতে হবে এর বেশি ওষুধ খাওয়ানো যাবে না সেই দিকে সতর্ক থাকুন।

Timex tablet দাম ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

এটা সুসহনীয় একটি ঔষধ তারপরও বিভিন্ন সময় কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা বমি বমি ভাবের সৃষ্টি হতে পারে অনেক রোগীর ক্ষেত্রে খোদা বান্দার সৃষ্টি হতে পারে। ঔষধ খাওয়ার সময় যদি আপনার দৃষ্টি শক্তি কমে আসে অথবা বিভিন্ন ধরনের ক্লান্তির সৃষ্টি হয় অথবা ওজন বেড়ে যায় হঠাৎ করে তাহলে বাড়িতে বসে না থেকে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।