আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্সার নিয়ে আলোচনা করব যেটা মানব শরীরে হয়ে থাকে। সাধারণত এটাকে সনাক্ত করাই হবে প্রধান কাজ কেউ যদি এটাকে দ্রুত সনাক্ত করতে পারে তাহলে অবশ্যই সে এগিয়ে থাকবে। এটা হল সাধারণত এক ধরনের ক্যান্সার যা আমাদের শরীরের রক্তের কোষ কে লিম্ফোসাইট বলে প্রভাবিত করে। সাধারণত লিম্ফোসাইট হলো এক ধরনের স্লেট রক্তকণিকা যা সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং আমাদের ইউনিটি সিস্টেমকে সমর্থন করে।
যার কারণে এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ফলে আমাদের কি ধরনের সমস্যা হয় সেটা সম্পর্কে আমরা ধারণা পাচ্ছি। দেখা যায় যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমাদের লিম্ফেটিক সিস্টেমে বাস করে এই ক্যান্সার যার কারণে লিম্ফোমা প্রায় রক্ত পরিক্ষায় দেখা যায় না। এছাড়াও আমাদের লিম্ফেটিক সিস্টেম আমাদের রক্তের টক্সিন এবং বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার করার জন্য দায়ী এবং এতে আমাদের বিভিন্ন ধরনের অঙ্গ নামক তরল অন্তর্ভুক্ত থাকে। এছাড়াও লিম্ফেটিক সিস্টেমেও যেখানে আমাদের রোগ প্রতিরোধকারী এন্টিবায়োটিক তৈরি হয় সেখানেও এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
লিম্ফোমা ক্যান্সার কি ভালো হয়
যদি কেউ প্রশ্ন করেন এই ক্যান্সার ভালো হওয়া যায় কিনা বা একে আনসার কিভাবে ভালো হয় তাহলে সেই প্রশ্নের উত্তরে আমরা কিছু অন্তত আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারি। সাধারণত এই ক্যান্সারকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং এই ভাগের মধ্যে একটি হচ্ছে হাজ্কিন লিম্ফোমা ক্যান্সার। আমরা একটি প্রতিবেদন থেকে জানতে পেরেছি যে এই ধরনের ক্যান্সার সবচেয়ে নিরাময় যজ্ঞ রূপগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিমোজিত হয়।
আমরা সকলে অবগত আছি যে ক্যান্সারের পোস্টগুলো নিরাময় করা খুব কঠিন একটি কাজ কিন্তু হজকিন লিমফমা ক্যান্সারের রূপগুলি নিরাময় করা যায় বলে বলা হয়েছে। তবে এখানে আরো উল্লেখ করা হয়েছে বিশেষ করে এটি একটি প্রাথমিক নির্ণয় করা হয় এবং চিকিৎসা করা হয় অনেক ধরনের চিকিৎসা আছে যা হসকিন লিম্ফোবার বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়।
আমরা অবশ্যই অবগত আছি যে বিভিন্ন ধরনের থেরাপি ব্যবহার করা হয় এই ক্ষেত্রে এবং এই থেরাপি গুলো সম্পর্কে আমরা যদি না জানি তাহলে অবশ্যই আমরা আজকে জানতে পারব। সাধারণত এখানে যে চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় সেখানে ইমিউন থেরাপি এবং কেমোথেরাপি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও স্টৈম সেল ও ট্রান্সপ্লান্টেশন চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এখানে ।
লিম্ফোমা কমানোর উপায়
এখানে সাধারণত আপনাকে জানতে হবে প্রাথমিক পর্যায়ে এই ক্যান্সারে আক্রান্তের ঘটনা। যদি প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণত এই সমস্যাগুলো ধরা পড়ে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসার মাধ্যমে সেখান থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটা অত্যন্ত সাংঘাতিক একটি রোগ এবং এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে যে কোন ধরনের রোগী যেকোনো সময় অসুস্থ হতে পারে এবং সেটা আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতে পারে । তবে যারা সচেতন নাগরিক আছেন তাদের ক্ষেত্রে একটি বিষয় হচ্ছে প্রাথমিক পর্যায়ে যদি ধরা পড়ে তাহলে তারা বাড়িতে বসে না থেকে অবশ্যই চিকিৎসা চালানো ব্যবস্থা করে যার কারণে আস্তে আস্তে এই রোগ কমতে শুরু করে।
নিম্ফোমা কি সম্পূর্ণ নিরাময় করা যায়
অবশ্যই নিয়ে আমার করা যায় তবে এর স্টেজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক্ষেত্রে। যদি প্রাথমিক পর্যায়ে এটা ধরা পড়ে তাহলে অবশ্যই খুব সহজে সেটা নিরাময় যোগ্য তবে এর পর্যায়ে যদি আরো গুরুতর হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে পুরোপুরি নিরাময় যোগ্য করার জন্য। এক্ষেত্রে অবশ্যই রোগের শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগীর আর্থিক অবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানার চেষ্টা করেছি এই ভাইরাসের কারণে সাধারণত কি হয়ে থাকে এবং এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের কি করা উচিত সে সম্পর্কে। আশা করছি পরবর্তীতে এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে আসতে পারব।