বুকের দুধ সাধারণত পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার পরে অনেক সন্তান আছে যারা বুকের দুধ টেনে খেতে পারে না তাদের জন্য এমন কিছু বুদ্ধি আছে যেগুলো এপ্লাই করে একজন মা নিশ্চিত করতে পারে সেই সন্তান যাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ খাচ্ছে। কিছু কিছু সন্তান আছে প্রথম দিক দিয়ে একেবারে দুর্বল থাকে তাদের শরীর এতটুকু শক্তি থাকে না যে তারা বুকের দুধ টেনে খাবে। অনেক ক্ষেত্রে কিছু কিছু সন্তান সময়ের আগে পৃথিবীতে চলে আসে মায়ের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থাকার কারণে সিজারিয়ান ডেলিভারি অথবা নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে এই সন্তানগুলোকে পৃথিবীতে আনা হয়।
আল্লাহতালার অশেষ রহমতে সন্তানগুলো জীবিত থাকে এবং সেই সন্তানগুলো সব সময় যাতে সুস্থ থাকে সেটা নিশ্চিত করতে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়াতে হবে। কিন্তু অনেক সময় এমন হয় যে মায়ের বুকের দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার পরেও সেটা খাওয়ার সমস্যা সৃষ্টি হয় সন্তানের পক্ষে। তখন যেই উপায়গুলো মেনে মায়ের বুকের দুধ বের করে চামচ অথবা অন্যান্য উপকরণের মাধ্যমে যদি সন্তানকে খাওয়ানো যায় তাহলে সে সেটা খেতে পারবে।
এখানে বেশ কয়েকটি উপকরণ আছে যে উপকরণের মাধ্যমে এই কাজটি করা যায় প্রথমত বাজারে এমন কিছু মেশিন পাওয়া যায় যেগুলোর মাধ্যমে মায়ের বুকের দুধ থেকে দুধগুলো আলাদাভাবে বের করে নেওয়া যায়। বের করে নেওয়ার পরে সেটা পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ানো যাবে সন্তানকে সেটা যে কোন উপকরণের মাধ্যমে হোক না কেন।
মায়ের বুকের দুধ বের করার মেশিন
সাধারণত যাদের এই ধরনের সমস্যা হয় তারা যদি কোন ধরনের মেশিন ব্যবহার করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে ভালো একটি ফলাফল পাবেন। সাধারণত অনেক সন্তানের এই সমস্যা দেখা যায় সে ক্ষেত্রে বাজারে কিছু মেশিন আছে যে মেশিনগুলো অনলাইনে মাধ্যমে ক্রয় করা যায়। ইলেকট্রিক এই মেশিনগুলো শুধুমাত্র মায়ের স্তনের উপর লাগিয়ে রাখতে হবে সেই মেশিন এমনিতে এমনিতে কাজ করে সেখান থেকে দুধগুলো বের করে আনবে এবং একটি নির্ধারিত পাত্রে সেটা জমা হবে।
সে পাত্র জমা হওয়া বুকের দুধগুলো মা আর সন্তানকে চামচের মাধ্যমেও খাওয়াতে পারে অথবা ফিডার ব্যবহার করেও খাওয়াতে পারে। এ মেশিনগুলো অত্যন্ত ভালো মানের কাজ করে থাকে এবং আপনি যদি এমন কোন মেশিনের খোজে থাকেন তাহলে অবশ্যই google.com এই লিংক ব্যবহার করে প্রত্যেকটি মেশিনের মডেল দেখে নিতে পারেন এবং আপনি চাইলে সেখান থেকে সরাসরি অনলাইন ভিত্তিক এই মেসেজগুলো অর্ডার করতে পারেন।
মায়ের বুকের দুধ কমে যাওয়ার কারণ
হঠাৎ করেই বুকের দুধ কমে গেছে যার কারণে সন্তান পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ পাচ্ছে না এতে করে তার ক্ষুধা নিবারণ হচ্ছে না সে অত্যন্ত বিরক্ত হচ্ছে এবং কান্নাকাটি করছে। হয়তো আপনি তার সমাধান সহজে করতে পারবেন মনে করুন তাকে বাড়তি খাবার দেওয়া শুরু করে দিতে পারবেন কিন্তু এটাকে তার জন্য সঠিক হবে?? সন্তানের পুষ্টি এবং সন্তানের প্রত্যেকটি অঙ্গকে বের হওয়ার জন্য ছয় মাসে শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে অবশ্যই প্রয়োজন । তাই ছয় মাসের আগে কখনোই বাড়তি খাবারের পরিকল্পনা মাথায় আনা উচিত নয় এর পাশাপাশি দুই বছর পর্যন্ত যদি বুকের দুধ সে সন্তান খায় তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ সবার আগে খাওয়াতে হবে তারপর অন্যান্য খাবারের উপর নির্ভরশীল হতে হবে।
এই হিসাবে একজন সন্তানের বুকের দুধ খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরী কম করে হলেও দুই বছর পর্যন্ত। সেখানে যে কারণে বুকের দুধ কমতে পারে সেখানে মায়ের শারীরিক দুর্বলতা সবথেকে বড় অর্থাৎ শরীরে রক্তশূন্যতা বা ভিটামিনের অভাব। এই শারীরিক দুর্বলতা যদি একজন মা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং খাবারের উপর বেশি মনোযোগী হতে পারে তাহলে অবশ্যই আস্তে আস্তে সে সুস্থ হবে এবং নিজের সন্তানকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য সরবরাহ করতে পারবে।